logo

যোগাযোগের ঠিকানাঃ

House-1, Road-2, Metro Housing Ltd, (Beside RAB-2 Headquarter), Mohammadpur, Dhaka-1207

নিউজ রুম

+8801711701332, +8801766004470

মার্কেটিং এন্ড সেলস

+8801877756675

logo

BDCN24 হল সংবাদ, মতামত এবং বিনোদনের জন্য একটি বাংলাদেশ ভিত্তিক মাল্টিমিডিয়া প্ল্যাটফর্ম। এটি পাঠক এবং শ্রোতাদের রাখার জন্য একটি ২৪/৭/৩৬৫ এর প্ল্যাটফর্ম

যোগাযোগের ঠিকানাঃ

House-1, Road-2, Metro Housing Ltd, (Beside RAB-2 Headquarter), Mohammadpur, Dhaka-1207

নিউজ রুম

+8801711701332, +8801766004470

মার্কেটিং এন্ড সেলস

+8801877756675

হোম - স্বাস্থ্য ও পরিবেশ- "মেডোরিনাম: বিপরীত মনের এক দুর্দান্ত পথচলা"

"মেডোরিনাম: বিপরীত মনের এক দুর্দান্ত পথচলা"

"মেডোরিনাম: বিপরীত মনের এক দুর্দান্ত পথচলা" । ছবি প্রতিনিধি

শারীরিক প্যাথলজির ক্ষেত্রে, তার মানসিক অবস্থার ক্ষেত্রে, এমনকি তার জীবনের প্রায় প্রতিটি অবস্থায় রোগী চরম চরম অবস্থা/ শেষ সীমা:- মেডোরিনামের রোগীকে একজন চরমপন্থী হিসাবে বর্ণনা করা যেতে পারে। তার সীমাগুলোর মধ্যে উঠানামা করে। তার গ্রেড A অথবা F । তার কর্ম একসময় অতি চমৎকার এবং পর মুহুর্তে খুবই বাজে। তার অন্যের সাথে সম্পর্ক/আত্মীয়তা হয় অত্যধিক ভালবাসা পূর্ণ নতুবা খুব ঘৃণাযুক্ত।


তিনি কথা বার্তায় স্থুল/ অসাবধানী এবং মনে হয় তাদের মনে বাধ্যতামূলক চাহিদা থাকে সবকিছুর আরো বেশি অনুভুতির লাভ করা। যতক্ষণ না পর্যন্ত তিনি যৌন কাজ, মাদকদ্রব্য বা মদের ব্যবহার করতে পারেন ততক্ষণ পর্যন্ত তার শারীরিক সহিংসতা ইত্যাদির চরম অবস্থায় পতিত হয়।


আগ্রাসন:- রোগীর মাঝে প্রায় ক্ষেত্রেই একটি কঠিন রূপ/ অনমনীয় রূপ স্পষ্টত প্রতীয়মান হয়। তিনি আগ্রাসী এবং রুদ্রমূর্তি ধারণ করতে পারেন, দেখে মনে হয় তার চারপাশের লোকের সাথে তার অতি সামান্য যোগাযোগ রয়েছে, এটা ঠিক লোক সমাজ থেকে নিজেকে প্রত্যাহার করে নেয়া নয় বরঞ্চ তার আভ্যন্তরীণ অনমনীয়তা ও আত্ম কেন্দ্রিকতার কারণে হয়, এমনকি রোগী জীব জন্তু বা তার সন্তানদের প্রতি নিষ্ঠুর হতে পারেন। অন্য সময়ে বা অন্যরোগীতে অত্যন্ত সংবেদনশীলতার সাথে এর ঠিক বিপরীত অবস্থা পরিলক্ষিত হয়, এ ধরনের রোগীদের মাঝে অর্ন্তমুখিতা ও লাজুকতা থাকতে পারে, এমনকি রোগী বিবরণী নেয়ার ক্ষেত্রে তারা কথা বলতে অসমর্থ হতে পারে।


উদ্বিগ্নতা:- মেডোরিনামের রোগী প্রায়ই তাদের মানসিক কার্যপরস্পরা/ প্রক্রিয়া স্থুল অথবা অত্যন্ত তীক্ষ্ম বলে অভিযোগ করে। রোগী যা বলতে যাচ্ছে তা ভুলে যেতে পারে অথবা কথার মধ্যখানে তার চিন্তার ঘটনা প্রবাহ হারিয়ে ফেলতে পারে। মেডোরিনামের রোগীকে অনেকটা নাক্স এর রোগীদের মত মনে হতে পারে। এক ধরনের কাজ পাগল লোক। অন্য সময়ে রোগী একধরনের উদ্বেগ অনুভব করেন, ত্বরিৎ অনুভূতি যা শুধু রোগীকে চারদিকে বেপরোয়া করায় না। তার মাথার মধ্যেও এক ধরনের হিংস্র/ বন্য অনুভূতি জাগায়। আমরা এটাও দেখি যে মেডোর রোগীরা অত্যধিক মাত্রায় ধার্মিক হয়ে যায়; কতকটা তেজস্বী/জবরদস্তি মূলক ও ধর্মান্তরগ্রাহী। কিছু কিছু রোগীর মাঝে অত্যন্ত ভয়/ আতংক ও উদ্বিগ্নতা দেখা যায়।

আরও পড়ুন

কস্টকো সদস্যতা একটি দুর্দান্ত শেষ মিনিটের ছুটির উপহার হতে পারে!

ছবি ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত

শিশু:- মেডোর শিশুরা প্রায়ই আচরনগত সমস্যা অথবা তাদের অন্যান্য সমস্যার সাথে অত্যধিক আগ্রাসিতা পাওয়া যায়। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই তাদের ফ্যাকাশে দেখায় এবং মনে হয় তারা পুষ্টিকর খাবার পায়নি। প্রায় ক্ষেত্রেই এরা একজিমা, নাসা পথের প্রদাহ বা হাঁপানী রোগে ভোগে। তারা অত্যন্ত বদমেজাজী হতে পারে। বাবা মাকে লাথি বা আঘাত করে, এবং অন্যান্য শিশুদের সাথে ঝগড়া করে। বয়স্ক রোগীদের মত শিশুদের প্রায়ই প্রচন্ড আবেগ পূর্ণ স্বভাব থাকে। অন্যান্য মেডোর শিশুরা সংবেদনশীল এবং বাবা মা ও পরিবার থেকে নিজেকে আবেগ মূলক আঘাত পাওয়ার কারনে গুটিয়ে নিতে পারে। প্রায়ই জীব জন্তুর সাথে অত্যধিক সম্পৃক্ততা থাকে, আবার জীব জন্তুর প্রতি নিষ্ঠুর আচরন ও করতে পারে। এমনকি যৌনতার প্রকাশ দুুই / তিন বছর বয়স থেকেই শুরু হয় এবং এই রোগজাত ওষুধটিতে অজাচারমূলক নিকটাত্মীয়ের মধ্যে যেমন ভাইবোনের মধ্যে যৌন সৎসর্গ উদ্দীপনা বেশ প্রবল। 


সেই সঙ্গে আমরা আর একটা জিনিস দেখতে পাই। শিশু থেকে একটু একটু পরিণত বয়সের দিকে পা বাড়াতে বাড়াতে মেডোরিনামের রোগীর আচার ব্যবহার, দোষগুণ, চরিত্র, মন, মেজাজ সবই  একটু একটু করে খারাপের দিকে চলে যায়। সে চরিত্রের দিক থেকে খারাপের দিকে যায়, আচার ব্যবহারে অমার্জনীয় ভাব ধরা পড়ে। পড়াশোনায় ভাল ছাত্র তার রেজাল্ট খারাপ করে, চরিত্র খারাপ হয়ে যায়। নিজেকে সে কোনভাবেই সুন্দর, সংগঠিত করতে পারে না। যেন একটা ভাল ছেলের মন্দ হবার ইতিহাস আমরা মেডোর মধ্যে পাই।


মানসিক:- অত্যন্ত আবেগ প্রবণ ব্যাক্তি যারা তাদের আবেগ সমূহ প্রকাশের প্রবল চাহিদার কারণে সমস্যায় নিপতিত হয়। সবকিছুর অভিজ্ঞতা লাভ করতে চায়। নিষিদ্ধ বিষয়ের প্রতি আকর্ষন; তার পাশে অথবা পিছনে কেউ আছে এমন অনুভুতি বা ভয়, অন্ধকারে ভয়, মেডোর শিশুরা/ বয়ষ্করা অন্ধকারে থাকতে পারেনা। ডিম লাইট, বা হারিকেন বা বাতি জ্বালিয়ে শুইতে হয়। মাথার ভিতরে বন্য অনুূভূতি।  মেডোরিনাম যেমন একটি ভাল ছেলের মন্দ হবার কাহিনী, বিপরীতক্রমে সিফিলিনাম হল একটি মন্দ ছেলের ভালো হয়ে উঠার গল্প। মেডোয় পাই অবনতি, অধোগমন, সিফিলিনামে উন্নতি, উত্তরণ। মেডোর কষ্ট বৃদ্ধি দিনের বেলায়, সিফিলিনামের কষ্ট বৃদ্ধি রাতে।

⁠⁠⁠⁠⁠⁠⁠
মেডোরিনামের মানসিক লক্ষণগুলো যেন একটি দেওয়াল ঘড়ির পেন্ডুলামের মত। একবার এদিক, একবার ওদিক। একবার এই প্রান্তে, অন্যবার ঐ প্রান্তে। তার একপ্রান্তে প্রচুর অস্থিরতা, হৈচৈ স্বভাব, করিতকর্মা, যৌন উচ্ছলতা, আবার ঠিক অন্য ধারে দুর্বল চিত্ত, হতভম্ভ, আলস্য। যেন বিপরীত চরিত্রের এক মানুষ (ইগ্নেশিয়া)। একটি মানুষ, দুটি বিপরীত স্বভাব। প্রথম দিন ডাক্তার দেখাতে এসে আপনাকে যা বলবে, দ্বিতীয় বার এসে তার বিপরীত কথাই বলবে। যদি কোন ব্যাপারে তাকে দেখেন সাফল্যের শিখরে, অন্য ব্যাপারে সে ব্যর্থতার অতল পাথারে। এমনই দুই মেরুর দুই প্রান্তে ‘চূড়ান্ত ’ বা ‘পরম পর্যায়ে’ পৌঁছে যায় মেডোরিনাম। যতটা চূড়ান্ত সাফল্য, ততটাই চূড়ান্ত ব্যর্থতা। যতটা চূড়ান্ত বিনয়ী, ততটাই চূড়ান্ত নিষ্ঠুর। একই মানুষের মধ্যে এক সাথেই - এই দুটো পরিস্থিতি আপনি দেখতে পাবেন মেডোরিনামের মধ্যে।

আরও পড়ুন

মতলবে জৈনপুর এক্সপেস কে সাইড দিতে গিয়ে ট্রাংক লড়ি ডোবায়

মতলবে জৈনপুর এক্সপেস কে সাইড দিতে গিয়ে ট্রাংক লড়ি ডোবায়

চরিত্র নির্দেশক লক্ষণ:-

⁠⁠⁠⁠⁠⁠⁠
1. ডান ঊর্ধাঙ্গে এবং বাম নি¤œাঙ্গে আড়াআড়ি  ভাবে রোগের আক্রমন। অসাধারণ লক্ষণ । 
2. পায়ের তলায় ব্যথা বা স্পর্শকাতরতা । এই লক্ষণটি মেডোরিনামের একেবারে নিজস্ব  বৈশিষ্ট্য। 
3. বদ্ধমূল ধারণা; যেন কেহ তাহার পিছনে দাড়াইয়া আছে যেন কেহ ফিস্ফিস্ করিয়া তাহাকে কি বলিতেছে। 
4. নিদ্রাকালে জিহ্বা কামড়াইয়া ফেলে । একক লক্ষণ।
5. মেডোর মাথায় যৌন উওেজনা সংক্রান্ত বিষয় ঢুকেই থাকে। কথাবার্তায় ,চিন্তায় এই যৌন আকাংখার বিষয়টা পেয়েই যাবেন। (বিরল লক্ষণ)

6. বার বার নখ কাটার প্রবণতা , একক লক্ষণ। বার বার হাত ধোয়ার প্রবণতা- বিরল লক্ষণ।
7. একটার পর একটা সন্তান নষ্ট হলে ঋষি মনিষিদের মত চোখ বন্ধ করে মেডো প্রয়োগ করতে পারেন।
8. ঋতুস্রাব চলাকালে স্তনের বোটা দুুইটি ঠান্ডা কিন্তু  সমস্ত শরীর গরম থাকে- একক লক্ষণ ,ঋতু¯্রাবের দাগ সাবান দিয়ে ধুইলে উঠেনা,(বিরল লক্ষণ )।
9. সমুদ্রে যাবতীয় কষ্টের উপশম,অদ্ভুত লক্ষণ ,নাবিকদের সমুদ্র তীরে ফেরার পর হাঁপানির বৃদ্ধি- একক লক্ষণ।
10. পিছনে না ঝুকে মলত্যাগ করা যায় না। বিরল লক্ষণ
11. শিশুদের চিকিৎসার শুরুতে বা মধ্যে মেডো প্রয়োগ অনিবার্য হয়ে পড়ে। 
12. মহিলাদের ভগ্নস্বাস্থ্য স্বাভাবিক ব্যাপার। যদি আপনি জানতে পারেন বিয়ের আগে মহিলাটি বেশ স্বাস্থ্যবতী ছিল কিন্তু বিয়ের পরে তার চেহারার অবনতি দেখা দিয়েছে তবে আপনি উচ্চশক্তির দু-এক মাত্রা মেডোরিনাম অবশ্যই স্বামী স্ত্রী উভয়কেই খেতে দেবেন। হয় লক্ষণভিত্তিক, নয় দোষঘœ ভাবে মেডো কাজ করবেই করবে। কারণ স্বামীর স্ব-উপার্জিত গনোরিয়া রোগ স্ত্রীর শরীরে প্রবেশ করেছে একথা নিশ্চয়ই এ যুগের কাউকেও বুঝিয়ে বলতে হবে না।

আরও পড়ুন

বাক প্রতিবন্ধি বিমলের সন্দান চাই একটি চরম মানবিক আবেদন

বাক প্রতিবন্ধি বিমলের সন্দান চাই  একটি চরম মানবিক আবেদন

13. একটি লক্ষণ যা যে কাউকে মেডোরিনাম বিবেচনা করতে বাধ্য করে। তা হচ্ছে যোনী থেকে জ্বালাকর, দুর্গন্ধযুক্ত ¯্রাব নিঃসরণ, যা সাধারণত সবুজাভ রং বিশিষ্ট।
14. রোগ যে কোন নামেরই হোক- দেহের যে কোন অঙ্গ প্রত্যঙ্গে দুর্দমনীয় ব্যথায় সুনির্বাচিত ঔষধ ব্যর্থ হলে একবাব মেডোকে স্মরণ করবেন। (রেডিয়াম)
15. পায়ের গোড়ালি বা তলায় ব্যথা বা ক্ষতবোধ, জ¦ালা ও সর্বদা পা দুটি নাড়ার অভ্যাস থাকলে মেডো কখনও বিফল হয় না। 
16. ফুসফুস প্রদাহ, ফুসফুস আবরণী প্রদাহ, অন্ত্রাবরণী প্রদাহ ইত্যাদি রোগে যখন দেখবেন ঐ সব রোগ ভালো হয়েও পুনঃ পুনঃ ঘুরে আসে তখন মেডোই একমাত্র ঔষধ।
17. সর্ব শরীরে কম্পনের অনুভূতিসহ অত্যন্ত দুর্বলতা ও পিপাসা থাকলে মেডোকেই তার একমাত্র বন্ধু বলে মনে করবেন।
18. মলদ্বার দিয়ে দূর্গন্ধযুক্ত ঘামের মত রস নির্গত হলে একবার মেডোকে স্মরণ করবেন।
19. গর্ভাবস্থায় দুর্দমনীয় বমনে সুনির্বাচিত ঔষধ ব্যর্থ হলে মেডোকে একবার স্মরণ করবেন।


আবদ্ধস্থানে যেমন: গুহা, খনি, লিফটের ভেতরে ইত্যাদিতে থাকার আতংক। পাগল হবার ভয়। নিজের স্বাস্থ্য নিয়ে শংকা। কোন কথা বলতে আরম্ভ করে কিন্তু পরক্ষনেই কি বলতে যাচ্ছিল ভুলে যায়। সময়ের ব্যাপারে ভুল হিসাবে সাম্প্রতিক কোন ঘটনাকে বহু আগে সংঘটিত হয়েছে বলে মনে করে, হাতের নখ এমনকি পায়ের নখ কামড়ানোর অত্যধিক প্রবণতা। 


সমুদ্রের নিকটে অবস্থানে বা সমুদ্র ¯œানে সার্বদৈহিক উপশম। সন্ধ্যায় সার্বিক উপশম। রাত ভালবাসে। রোগীর পূর্ব জীবনে বা পিতা মাতার মধ্যে গণোরিয়ার ইতিহাস। পিতা মাতার মাঝে প্রারম্ভিক জীবনে হৃদযন্ত্রের পীড়ার ইতিহাস। স্রাব নিঃসরণে সার্বিক উপশম। আর্দ্র আবহাওয়ায় সার্বদৈহিক বৃদ্ধি।


মাথা:- চির/ পুরাতন নাসাপথের প্রদাহ ও সাইনাসের প্রদাহ। প্রায় ক্ষেত্রেই শৈশবকাল থেকে শুরু হয়। কনজাংটিভা বা নেত্রবর্তনকলার প্রদাহ, রিটাস সিনড্রোম অর্থাৎ একই সাথে কনজাংটিভা, সন্ধি ও মূত্রনালীর প্রদাহ, যন্ত্রনাপূর্ণ আধ কপালে ব্যথা কিন্তু রোগী অস্পষ্ট ভাবে বর্ণনা করে এর সাথে প্রায়ই মাথা ব্যথার পূর্বক্ষণে দ্রুত পরিবর্তনশীল উজ্জ্বল দৃশ্য দেখে।

আরও পড়ুন

একুশে আগস্ট গ্রেনেড হামলার মাস্টার প্ল্যান ছিল তারেক জিয়া এম পি শফিকুর রহমান

একুশে আগস্ট গ্রেনেড হামলার মাস্টার প্ল্যান ছিল তারেক জিয়া এম পি শফিকুর রহমান

1. ক্রনিক মধ্য কর্ণের প্রদাহ, ঘাম কানে বেশি হয়।
2. ক্রনিক পশ্চাৎ নাকের ক্ষরণ।
3. সর্বদাই গলা পরিষ্কার করে। 
4. পাকস্থলী ও অন্ত্র :- ব্যাথার সাথে পরিপাকতন্ত্রের ক্ষত যা রোগীকে রাত ২টায় ঘুম থেকে জাগিয়ে তোলে।
5. কোষ্ঠকাঠিন্যঃ পেছনের  দিকে হেল্লে  উপশম।
6. ইচ্ছা:- মাংস, মাংসের চর্বি, মাছ, লবণ, মিষ্টি, বরফ, কাঁচা ফল, কমলা, মদ্য জাতীয় পানীয়, তামাক। আইসক্রিম খুব পছন্দ।
7.  অনিচ্ছা :- বেগুন, পিচ্ছিল খাদ্য, সীম ও মটর।
8.  ঠান্ডা পানীয় পানের তৃষ্ণা।


মূত্র সম্পর্কীয়:- অনির্দিষ্ট মূত্রনালীর প্রদাহ মূত্রনালীর সংকোচন। বৃক্ক প্রদাহ, ক্রনিক বা পুনঃ পুন দেখা দেওয়া মূত্রনালীর প্রদাহ।
জননাঙ্গঃ- ক্রনিক যোনি প্রদাহ, মূত্রনালীর প্রদাহ/ মূত্রনালীর প্রদাহ বিশেষ  করে এটা যদি নতুন যৌন সম্পর্ক শুরুর পর হয়।


1. যৌনাঙ্গের হার্পিস- হৃার্পিস ভাইরাস দ্বারা সৃষ্ট এক প্রকার চর্মরোগ, যৌনাঙ্গের আঁচিল। 
2. অন্ডকোষের প্রদাহ। প্রস্টেট গ্ল্যান্ডের বিবৃদ্ধি।
3. ডিম্বাশয়ের ব্যথা ও টিউমার প্রচন্ড বাধক ব্যথা। স্ত্রীলোকের ক্ষেত্রে সাইকোসির দোষ থাক বা না থাক- বিনাইন বা ম্যালিগন্যান্ট যাই হোক না কেন পুরাতন ডিম্বকোষ প্রদাহ, ফ্যালোফিয়ান টিউবের প্রদাহ, জরায়ু বৃদ্ধি বা ডিম্বকোষের বৃদ্ধি ইত্যাদি অবস্থা থাকে তাহলে মেডোকো কখনও ভুলবেন না।


অত্যধিক যৌনাংখা:- কামোম্মাদ স্ত্রীলোক/ মহিলা, কামোম্মাদ পুরুষ।


1. হস্ত মৈথুনের অভ্যাস এমনকি অল্প বয়সী শিশুদের মাঝে দেখা যায়। 
2. অত্যধিক যৌন আচরন অথবা অসঙ্গতি যেমন নিকটাত্মীয়ের মধ্যে যৌন সংসর্গ, দল বেধে যৌনক্রিয়া ইত্যাদি, পুরুষত্বহীনতা। 
শিশুদের জড়িয়ে রাখার জন্য (তোয়ালে) পরিধান জনিত কারণে তীক্ষ্মভাবে চিহ্নিত এরিথিমার ছোট ছোট ফুস্কুড়ি মত লাল উদ্ভেদ য্ক্তু শিশু।


1. ক্রনিক ব্রংকাইটিস/ শ্বাসনালীর প্রদাহ, শ্বাসনালীর বিস্তরণ, হাঁপানী। 
2. শৈশবকাল থেকে হাঁপানী, হাঁপানী ও একজিমা একসাথে দেখা দেয়। 
3. নামাযের সিজদার মত বুকের সাথে হাঁটু গেড়ে অবস্থান করলে শ্বাসকষ্টের উপশম। 
4. অল্প বয়সে হৃদপিন্ডের ব্যথা শুরু হয়।
5. পায়ের গোড়ালির অত্যধিক ফোলা।
7. পায়ের তলার অত্যন্ত সংবেদনশীলতা, শিলা খন্ডের উপর দিয়ে হাঁটতে পারেনা।


অতিরিক্ত নোট/ তথ্য:- ভিতরে ভিতরে ব্যস্ততার অনুভব আমার এটা করতে হবে, আমার ওটা করতে হবে বলে চারদিকে ছুটে। কিন্তু যখন তারা কোন কিছু করে তখন তা পদ্ধতিগত ভাবে বা সুশৃংখলভাবে করেনা। vগেলে মেডোরিনামের কথা বিবেচনা কর (ডাঃ জর্জভিথোলকাস)। 

⁠⁠⁠⁠⁠⁠⁠
শিশুদের গুহ্যদ্বার ও জননেন্দ্রিয়ের মধ্যবর্তী স্থানে লাল, জ্বালাকর ফুস্কুড়ি দেখা দেয়, এগুলো দেখতে লাল, আগুনের মত, যার কারনে শিশু সারাক্ষণ যন্ত্রনা প্রকাশ করে।
তুলনায় সিফিলিনাম, অনেক বেশি মন্থর এবং অলক্ষ্যে ক্ষতিকর ধ্বংসাত্মকতায় তাদের ভিন্নতা রয়েছে। মেডো মেজাজী, আগ্রাসী/ ঝগড়াটে এবং তা ক্ষণিকের জন্য, সিফিলিনামে যৌনতার ক্ষেত্রেও বিকৃতি রয়েছে। গভীরতম মায়াজমজাত কারণে দেখা দেয়। বংশের পর বংশে চলতে থাকে। যৌনতা খুব অল্প বয়স থেকেই শুরু। অন্যদিকে মেডোর যৌনতার প্রতি আকর্ষন অনেক পরে আসে। সিফিলিনাম জন্মগত ভাবে এমন আর মেডো পরবর্তীতে এমন হয়ে যায়। মেডো আবেগের উত্তেজনা বশে খুন পর্যন্ত করে ফেলতে পারে।

মন্তব্য করুন ( 0 )

মন্তব্য করার জন্য লগইন করুন!

আরও খবর দেখুন

"মেডোরিনাম: বিপরীত মনের এক দুর্দান্ত পথচলা"

বিডিসিএন ২৪, নিজস্ব প্রতিনিধি

image

শারীরিক প্যাথলজির ক্ষেত্রে, তার মানসিক অবস্থার ক্ষেত্রে, এমনকি তার জীবনের প্রায় প্রতিটি অবস্থায় রোগী চরম চরম অবস্থা/ শেষ সীমা:- মেডোরিনামের রোগীকে একজন চরমপন্থী হিসাবে বর্ণনা করা যেতে পারে। তার সীমাগুলোর মধ্যে উঠানামা করে। তার গ্রেড A অথবা F । তার কর্ম একসময় অতি চমৎকার এবং পর মুহুর্তে খুবই বাজে। তার

অন্যের সাথে সম্পর্ক/আত্মীয়তা হয় অত্যধিক ভালবাসা পূর্ণ নতুবা খুব ঘৃণাযুক্ত।


তিনি কথা বার্তায় স্থুল/ অসাবধানী এবং মনে হয় তাদের মনে বাধ্যতামূলক চাহিদা থাকে সবকিছুর আরো বেশি অনুভুতির লাভ করা। যতক্ষণ না পর্যন্ত তিনি যৌন কাজ, মাদকদ্রব্য বা মদের ব্যবহার করতে পারেন ততক্ষণ পর্যন্ত তার শারীরিক সহিংসতা ইত্যাদির চরম অবস্থায় পতিত হয়।


আগ্রাসন:- রোগীর মাঝে প্রায় ক্ষেত্রেই একটি কঠিন রূপ/ অনমনীয় রূপ স্পষ্টত প্রতীয়মান হয়। তিনি আগ্রাসী এবং রুদ্রমূর্তি ধারণ করতে পারেন, দেখে মনে হয় তার চারপাশের লোকের সাথে তার অতি সামান্য যোগাযোগ রয়েছে, এটা ঠিক লোক সমাজ থেকে নিজেকে প্রত্যাহার করে নেয়া নয় বরঞ্চ তার আভ্যন্তরীণ অনমনীয়তা ও আত্ম কেন্দ্রিকতার কারণে