BDCN24 হল সংবাদ, মতামত এবং বিনোদনের জন্য একটি বাংলাদেশ ভিত্তিক মাল্টিমিডিয়া প্ল্যাটফর্ম। এটি পাঠক এবং শ্রোতাদের রাখার জন্য একটি ২৪/৭/৩৬৫ এর প্ল্যাটফর্ম
সাতক্ষীরার ভোমরা স্থলবন্দরে ২০২৪-২৫ অর্থবছরে আমদানির তুলনায় রপ্তানির প্রবৃদ্ধি এবং রাজস্ব আয়ের চিত্র ছিল ইতিবাচক। সদ্য সমাপ্ত অর্থবছরের তুলনামূলক বিশ্লেষণে দেখা যাচ্ছে, আমদানি কমলেও রপ্তানি ও রাজস্ব—উভয়ক্ষেত্রেই লক্ষণীয় অগ্রগতি হয়েছে।ভোমরা কাস্টমস স্টেশনের তথ্য অনুযায়ী, ২০২৪-২৫ অর্থবছরে এই স্থলবন্দর দিয়ে ৫৯ হাজার ৬৯৩টি ট্রাকে ২০ লাখ ৮২ হাজার ৭২২ মেট্রিক টন পণ্য আমদানি হয়েছে, যার বাজারমূল্য প্রায় ৮ হাজার ৭৫ কোটি টাকা। এতে সরকারের রাজস্ব আয় হয়েছে ৯৭৮ কোটি ৭৮ লাখ টাকা।অন্যদিকে ২০২৩-২৪ অর্থবছরে আমদানিকৃত পণ্যের পরিমাণ ছিল ২৩ লাখ ৫৫ হাজার ৬২ টন, যার মূল্য ছিল প্রায় ৬ হাজার ৪৭৮ কোটি ৯৪ লাখ টাকা। সে সময় রাজস্ব আয় হয়েছিল ৯০৭ কোটি ৫৯ লাখ টাকা। ফলে আমদানি কমলেও রাজস্ব প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৭.৮৪ শতাংশ।
টানা তিন দিনের ভারি বর্ষণে জলাবদ্ধ হয়ে পড়েছে দেশের অন্যতম স্থলবন্দর বেনাপোল। হাঁটুপানিতে ডুবে গেছে বন্দরের একাধিক শেড ও ইয়ার্ড, যার ফলে পণ্য খালাস কার্যক্রমে দেখা দিয়েছে মারাত্মক বিপর্যয়। দীর্ঘসময় পানির মধ্যে থাকায় অনেক পণ্যের গুণগতমানও নষ্ট হয়ে যাচ্ছে।বন্দরজুড়ে পানির রাজত্ব, থেমে আছে খালাস কাজজলাবদ্ধতার কারণে ৯, ১২, ১৫, ১৬ ও ১৮ নম্বর শেডে পণ্য ওঠানো-নামানোর কাজ সম্পূর্ণ বন্ধ রয়েছে। এমনকি যানবাহন ও নিরাপত্তাকর্মীর চলাচলও বাধাগ্রস্ত হচ্ছে।দুর্বল অবকাঠামো, নজর নেই কর্তৃপক্ষের?স্থানীয়রা অভিযোগ করেছেন, দীর্ঘদিন ধরেই বন্দরে পানি নিষ্কাশনের কোনও কার্যকর ব্যবস্থা নেই। সামান্য বৃষ্টিতেই হাঁটুপানি জমে যায়। কিন্তু বছর বছর একই পরিস্থিতি হলেও দৃশ্যমান উদ্যোগ নেই কর্তৃপক্ষের।