ঈদুল ফিতরে ট্রেনের সময়ানুবর্তিতা বজায় রাখা ও শিডিউল বিপর্যয় রোধে বেশ কিছু পদক্ষেপ নিয়েছে বাংলাদেশ রেলওয়ে।
এর মধ্যে রয়েছে:
মনিটরিং সেল: সময়ানুবর্তিতা রক্ষার জন্য ডিভিশনাল ও জোনাল কন্ট্রোলে পৃথক মনিটরিং সেল গঠন করা হবে। এই সেলগুলোতে কর্মকর্তাদের ইমার্জেন্সি ডিউটিতে নিয়োজিত করা হবে।
তদারকি: বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ ও জংশন স্টেশন এবং সিগন্যাল কেবিনে কর্মকর্তা ও পরিদর্শকদের তদারকির মাধ্যমে ট্রেন অপারেশন পরিচালনা করা হবে।
রেলপথ পেট্রোলিং: দুর্ঘটনা প্রতিরোধ ও ট্রেন শিডিউল অক্ষুণ্ন রাখার জন্য রেলপথ পেট্রোলিংয়ের ব্যবস্থা করা হবে।
ব্রিজ নিরাপত্তা: রেল ব্রিজসমূহের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য বিশেষ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
যন্ত্রপাতি পরীক্ষা: সিগন্যালিং ব্যবস্থা, কোচ এবং ইঞ্জিনের নিবিড় পরিচর্যা ও পরীক্ষা সম্পন্ন করার ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
রিলিফ ট্রেন: দুর্ঘটনাস্থলে প্রেরণের লক্ষ্যে রিলিফ ট্রেন সার্বক্ষণিক প্রস্তুত রাখা হবে।
এই পদক্ষেপগুলোর মাধ্যমে ঈদের সময় ট্রেনের সময়ানুবর্তিতা বজায় রাখা এবং যাত্রীদের নিরাপদ ও সুষ্ঠু যাত্রা নিশ্চিত করার আশা করছে রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ।
মন্তব্য করার জন্য লগইন করুন!