আর মাত্র এক সপ্তাহ পর, ৫ নভেম্বর, যুক্তরাষ্ট্রে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে বহুল প্রতীক্ষিত প্রেসিডেন্ট নির্বাচন। মার্কিনিরা ঠিক করবেন তাঁদের পরবর্তী প্রেসিডেন্ট কে হবেন। কিন্তু এই নির্বাচন প্রক্রিয়া এবং প্রার্থীর যোগ্যতা নিয়ে অনেকের মধ্যেই প্রশ্ন রয়েছে।
মার্কিন সংবিধান অনুযায়ী প্রেসিডেন্ট প্রার্থী হতে হলে জন্মসূত্রে যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক, কমপক্ষে ৩৫ বছর বয়স এবং ১৪ বছর ধরে যুক্তরাষ্ট্রে বসবাস থাকতে হবে। সেনাবাহিনীর সদস্যদের জন্য এই শর্তের কিছু ব্যতিক্রম রয়েছে।
কীভাবে প্রার্থী নির্ধারণ হয়:
প্রার্থী নির্ধারণের জন্য প্রাথমিকভাবে ‘প্রাইমারি’ এবং ‘ককাস’ পদ্ধতি ব্যবহৃত হয়। এতে বিভিন্ন রাজ্যে ভোটের মাধ্যমে সম্ভাব্য প্রার্থীদের সংখ্যা কমিয়ে আনা হয়। তারপর ‘জাতীয় কনভেনশনে’ আনুষ্ঠানিকভাবে প্রার্থী এবং ভাইস-প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী বাছাই করা হয়।
ইলেকটোরাল কলেজের ভূমিকা:
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ার জন্য ৫৩৮ সদস্যবিশিষ্ট ইলেকটোরাল কলেজে অন্তত ২৭০ ভোট পেতে হয়। বেশিরভাগ রাজ্যে ‘উইনার টেকস অল’ ভিত্তিতে ইলেকটোরাল ভোট নির্ধারণ করা হয়, অর্থাৎ যেখানে বেশি ভোট পাবেন সেই প্রার্থী সেই রাজ্যের সব ইলেকটোরাল ভোট পাবেন।
সংক্ষিপ্ত বিবরণ:
জাতীয় কনভেনশন শেষ হওয়ার পর নির্বাচনের উত্তাপ চরমে পৌঁছে। নিবন্ধিত মার্কিন নাগরিকদের ভোটের মাধ্যমে নির্বাচিত প্রার্থীদের ইলেকটোরাল কলেজের মাধ্যমে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়।
মন্তব্য করার জন্য লগইন করুন!