ব্রিটেন প্রথমবারের মতো একজন আশ্রয়প্রার্থীকে স্বেচ্ছাসেবী প্রকল্পের আওতায় রুয়ান্ডায় পাঠিয়েছে।
এই ঘটনা ইংলিশ চ্যানেল পেরিয়ে আসা আশ্রয়প্রার্থীদের জোর করে রুয়ান্ডায় পাঠানোর নতুন আইনের সাথে সম্পর্কিত নয়।
রুয়ান্ডায় পাঠানো আশ্রয়প্রার্থীর পরিচয় গোপন রাখা হয়েছে।তিনি আফ্রিকান বংশোদ্ভূত হলেও রুয়ান্ডার নাগরিক নন।
ব্রিটিশ কর্তৃপক্ষ তার আশ্রয় আবেদন খারিজ করে দিয়েছিল, তবে তিনি স্বেচ্ছায় রুয়ান্ডায় যেতে রাজি হন।
রুয়ান্ডায় পাঠানোর পূর্বে তাকে 3,000 পাউন্ড (প্রায় 4.10 লক্ষ টাকা) প্রদান করা হয়েছে।বিতর্কিত আইনটি ব্রিটেনকে নথিহীন অভিবাসীদের জোরপূর্বক রুয়ান্ডায় পাঠানোর অনুমতি দেয়।
রুয়ান্ডায় তাদের আশ্রয় আবেদন যাচাই করা হবে এবং যাদের আবেদন মঞ্জুর হবে তাদের সেখানেই বসবাসের অনুমতি দেওয়া হবে।তবে তারা কখনোই ব্রিটেনে ফিরে আসতে পারবেন না।
গত 29 এপ্রিল, ব্রিটেন একজন আশ্রয়প্রার্থীকে রুয়ান্ডায় পাঠিয়েছে, যা ইংলিশ চ্যানেল পেরিয়ে আসা আশ্রয়প্রার্থীদের জোর করে সেখানে পাঠানোর বিতর্কিত পরিকল্পনার আওতায় নয়।
এই আশ্রয়প্রার্থী, যার পরিচয় গোপন রাখা হয়েছে, একজন স্বেচ্ছাসেবী প্রকল্পের আওতায় রুয়ান্ডায় যেতে রাজি হন। তিনি আফ্রিকান বংশোদ্ভূত হলেও রুয়ান্ডার নাগরিক নন। ব্রিটিশ কর্তৃপক্ষ তার আশ্রয় আবেদন খারিজ করে দিয়েছিল, তবে তিনি স্বেচ্ছায় রুয়ান্ডায় যেতে রাজি হন।
রুয়ান্ডায় পাঠানোর পূর্বে তাকে 3,000 পাউন্ড (প্রায় 4.10 লক্ষ টাকা) প্রদান করা হয়েছে।
গত বছরের শেষের দিকে ব্রিটেন একটি আইন পাস করে যা তাদেরকে নথিহীন অভিবাসীদের জোরপূর্বক রুয়ান্ডায় পাঠানোর অনুমতি দেয়। এই আইনটি নিয়ে ব্যাপক বিতর্ক রয়েছে, অনেকেই এটিকে অমানবিক বলে মনে করেন।
বিতর্কিত আইনটি পাস হওয়ার এক সপ্তাহ পরই এই আশ্রয়প্রার্থীকে স্বেচ্ছাসেবী প্রকল্পের আওতায় রুয়ান্ডায় পাঠানো হয়েছে।
রুয়ান্ডায় পৌঁছানোর পর এই আশ্রয়প্রার্থীর আশ্রয় আবেদন যাচাই করা হবে। যদি তার আবেদন মঞ্জুর হয়, তবে তাকে রুয়ান্ডায় বসবাসের অনুমতি দেওয়া হবে।
মন্তব্য করার জন্য লগইন করুন!