গত বছর অভ্যুত্থানের মাধ্যমে ক্ষমতা দখলকারী নাইজারের সেনাবাহিনী রাশিয়ার সাথে সম্পর্ক ঘনিষ্ঠ করতে আগ্রহী।
যুক্তরাষ্ট্র এই নতুন সরকারের সাথে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করছে না।
জঙ্গিদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ভূমিকা নিয়ে নাইজারের জনগণের মধ্যে ক্রমবর্ধমান অসন্তোষ।
যুক্তরাষ্ট্রের দীর্ঘমেয়াদী সামরিক উপস্থিতির ব্যয়বহুলতা নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে।
আফগানিস্তান থেকে সাম্প্রতিক প্রত্যাহারের প্রেক্ষাপটে যুক্তরাষ্ট্র বিশ্বব্যাপী তার সামরিক অবস্থান পুনর্মূল্যায়ন করছে।ইউরোপ এবং এশিয়ায় মনোযোগ বৃদ্ধি পাচ্ছে।
নাইজারে নিরাপত্তাহীনতা বৃদ্ধি পেতে পারে:ইসলামিক স্টেটের মতো জঙ্গিগোষ্ঠী সুযোগ নিতে পারে।
সহিংসতা ও অস্থিরতা বৃদ্ধি পেতে পারে।
রাশিয়ার প্রভাব বৃদ্ধি:রাশিয়া নাইজারে তার প্রভাব বিস্তারের সুযোগ নিতে পারে।ইউরোপের দিকে অভিবাসনের নতুন পথ তৈরি হতে পারে।
মার্কিন-ইউরোপীয় সম্পর্কের উপর প্রভাব:কিছু বিশ্লেষক মনে করেন এই পদক্ষেপটি ইউরোপীয় মিত্রদের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিশ্রুতি নিয়ে প্রশ্ন উত্থাপন করতে পারে।
আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসবাদ বিরোধী প্রচেষ্টায় প্রভাব:দীর্ঘমেয়াদী প্রভাব এখনও অনিশ্চিত।
নাইজার থেকে সেনা প্রত্যাহার একটি জটিল সিদ্ধান্ত যার ব্যাপক প্রভাব রয়েছে।সিদ্ধান্তের দীর্ঘমেয়াদী পরিণতি মূল্যায়ন করতে সময় লাগবে।
মন্তব্য করার জন্য লগইন করুন!