logo

যোগাযোগের ঠিকানাঃ

House-1, Road-2, Metro Housing Ltd, (Beside RAB-2 Headquarter), Mohammadpur, Dhaka-1207

নিউজ রুম

+8801711701332, +8801766004470

মার্কেটিং এন্ড সেলস

+8801877756675

logo

BDCN24 হল সংবাদ, মতামত এবং বিনোদনের জন্য একটি বাংলাদেশ ভিত্তিক মাল্টিমিডিয়া প্ল্যাটফর্ম। এটি পাঠক এবং শ্রোতাদের রাখার জন্য একটি ২৪/৭/৩৬৫ এর প্ল্যাটফর্ম

যোগাযোগের ঠিকানাঃ

House-1, Road-2, Metro Housing Ltd, (Beside RAB-2 Headquarter), Mohammadpur, Dhaka-1207

নিউজ রুম

+8801711701332, +8801766004470

মার্কেটিং এন্ড সেলস

+8801877756675

হোম - সারা দেশ- মৎস্য ভান্ডার খ্যাত বানিয়াচংয়ে মাছের দামে ক্রেতাদের নাভিশ্বাস

মৎস্য ভান্ডার খ্যাত বানিয়াচংয়ে মাছের দামে ক্রেতাদের নাভিশ্বাস

মৎস্য ভান্ডার খ্যাত বানিয়াচংয়ে মাছের দামে ক্রেতাদের নাভিশ্বাস

হবিগঞ্জের বানিয়াচং ও আজমিরীগঞ্জ এক সময় 
মাছের রাজ্য হিসেবে খ্যাত ছিল। হাওরের তাজা মাছ চাহিদা মিটিয়ে দেশের বিভিন্ন স্থানে পাইকাররা নিয়ে যেত। কালের পরিবর্তনে আজ মাছের বাজারে আগুন। যশোর থেকে আমাদানি ও পুকুরে চাষ করা মাছই ক্রেতাদের ভরসা।


বানিয়াচংয়ের নদী গুলো মেঘনার সংযোগ স্হলে বাঁধ ও কুশিয়ারার পানি বানিয়াচং ও আজমিরীগঞ্জে না আসায় এবার বর্ষা হয়নি। হাওরাঞ্চল ঘুরে দেখা গেছে, অতীতে যে আমন জমিনে ১০/১২ ফুট পানি হতো তা আজ শুকনা। হাওর এলাকায় পানি না আসার কারণ হিসেবে কুশিয়ারার কৈয়ার ডালা বাঁধকে দায়ী করেছেন কৃষক গণ।


কৈয়ার ডালায় স্লুইসগেট করার কথা থাকলে ও স্লুইসগেট না করে পাকা বাঁধ দেয়া হয়েছে। বানিয়াচংয়ের নদী গুলো মেঘনার মোহনায় পলি পড়ে ভরাট ও অপরিকল্পিত বাঁধ দেওয়ার কারণে মাছসহ জীববৈচিত্র্য আজ বিলুপ্তির হুমকির মুখে। পানি না হওয়ায় এবার বর্ষা হয়নি। দেশীয় প্রজাতির মাছ পাওয়া এখন চিন্তার বিষয়। বাজার ঘুরে দেখা গেছে, পুকুরে চাষকৃত ছোট্ট সিং মাছ পাঁচশ টাকা কেজি, পাঙ্গাশ ১ শ ৯০ টাকা,তেলাপিয়া ২ শ টাকা,অন্যান্য মাছ ৪ শ টাকা কেজি। দেশীয় প্রজাতীর হাওরের মাছ টাকি(ছোট)  ৪ শত টাকা। কিছু  টেংরা মাছ বাজারে দেখা গেছে। ভাগ ভাগ করে সাজিয়ে রাখা হয়েছে। প্রতি ভাগ ৬ শ' টাকা। টেংরা মাছের কেজির দাম জানতে চাইলে, বিক্রেতা ১ হাজার টাকার কমে বিক্রি করবেন বলে জানান।


২ বছর পূর্বে ও টেংরা মাছ বাজারে ১ শত ৫০ থেকে ২ শত টাকায় বিক্রি হয়েছে বলে ঐ মৎস্যজীবী জানান। তিনি জানান, তখন হাওরে প্রচুর মাছ ছিল। এখন হাওরে মাছের আকাল। শ্রমজীবী সবুজ মিয়া জানান, শ্রম দিয়ে ৪ শত টাকা পেয়েছি। পরিবারের সদস্য ৬ জন তাই ১ শত ৯০ টাকায় ১ কেজি পাঙ্গাশ ও ৫০ টাকায় এক কেজি আলু কিনলাম। বাকি টাকার চাল কিনবো। দ্রব্য মূল্যের উর্ধ্বগতির কারনে শ্রমজীবীরা বিপাকে। অভিজ্ঞ মহলের অভিমত-নদী, বিল খনন সহ কৈয়ার ডালায় স্লুইসগেট নির্মান ও মেঘনার মোহনায় বাঁধ সহ পলি খনন করে সরানো হলে আবার ফিরে আসবে হাওরের হারিয়ে যাওয়া যৌবন।

মন্তব্য করুন ( 0 )

মন্তব্য করার জন্য লগইন করুন!

আরও খবর দেখুন

মৎস্য ভান্ডার খ্যাত বানিয়াচংয়ে মাছের দামে ক্রেতাদের নাভিশ্বাস

বিডিসিএন ২৪, নিজস্ব প্রতিনিধি

image

হবিগঞ্জের বানিয়াচং ও আজমিরীগঞ্জ এক সময় 
মাছের রাজ্য হিসেবে খ্যাত ছিল। হাওরের তাজা মাছ চাহিদা মিটিয়ে দেশের বিভিন্ন স্থানে পাইকাররা নিয়ে যেত। কালের পরিবর্তনে আজ মাছের বাজারে আগুন। যশোর থেকে আমাদানি ও পুকুরে চাষ করা মাছই ক্রেতাদের ভরসা।


বানিয়াচংয়ের নদী গুলো মেঘনার সংযোগ স্হলে বাঁধ ও কুশিয়ারার পানি বানিয়াচং ও আজমিরীগঞ্জে না

আসায় এবার বর্ষা হয়নি। হাওরাঞ্চল ঘুরে দেখা গেছে, অতীতে যে আমন জমিনে ১০/১২ ফুট পানি হতো তা আজ শুকনা। হাওর এলাকায় পানি না আসার কারণ হিসেবে কুশিয়ারার কৈয়ার ডালা বাঁধকে দায়ী করেছেন কৃষক গণ।


কৈয়ার ডালায় স্লুইসগেট করার কথা থাকলে ও স্লুইসগেট না করে পাকা বাঁধ দেয়া হয়েছে। বানিয়াচংয়ের নদী গুলো মেঘনার মোহনায় পলি পড়ে ভরাট ও অপরিকল্পিত বাঁধ দেওয়ার কারণে মাছসহ জীববৈচিত্র্য আজ বিলুপ্তির হুমকির মুখে। পানি না হওয়ায় এবার বর্ষা হয়নি। দেশীয় প্রজাতির মাছ পাওয়া এখন চিন্তার বিষয়। বাজার ঘুরে দেখা গেছে, পুকুরে চাষকৃত ছোট্ট সিং মাছ পাঁচশ টাকা কেজি, পাঙ্গাশ ১ শ ৯০ টাকা,তেলাপিয়া ২ শ টাকা,অন্যান্য মাছ