কোম্পানীগঞ্জের বুড়দেও গ্রামের শওকত আলী ও আমির আলী কৃষিজীবী। তিন দফায় বন্যায় তাদের বসতঘর ও ফসল নষ্ট।
একই গ্রামের নুরুল ইসলাম বেড়াই ও নোয়াগাঁওয়ের আবদুল ওয়াহিদের পাথরের ব্যবসা ভোলাগঞ্জ কোয়ারি বন্ধ হওয়ায় বন্ধ হয়ে যায়। বন্যায় তাদের ব্যবসা সম্পূর্ণ ধ্বংস হয়েছে।
কোম্পানীগঞ্জ, গোয়াইনঘাট, জৈন্তাপুর ও কানাইঘাট উপজেলার বেশিরভাগ মানুষের জীবন-জীবিকা পাথরকেন্দ্রিক ছিল।
ভোলাগঞ্জ, জাফলং, সারপিং, উৎমা, শ্রীপুর, রাংপানি, লোভা ও বিছনাকান্দিসহ সকল কোয়ারি বন্ধ হয়ে লাখ লাখ শ্রমিক বেকার।
বিকল্প পেশা হিসেবে মৎস্য, কৃষি, ক্ষুদ্র ব্যবসা ও পর্যটন নির্ভর করেছিলেন।
২০২২ সালের বন্যা ও চলতি বছরের তিন দফা বন্যায় কৃষি ও মৎস্যের ক্ষতি।পর্যটকদের ভ্রমণ বন্ধ থাকায় পর্যটন ব্যবসায়ীদের ক্ষতি।অনেকে পেশা বদলে গ্রাম ছেড়ে শহরে চলে যাচ্ছেন।
সঠিক পরিমাণ নিরূপণ করা যায়নি।জেলা প্রশাসন অনুমান করছে কৃষি, মৎস্য, যোগাযোগ ও অবকাঠামোগত ক্ষতি হাজার কোটি টাকা।
জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা মো. আবদুল কুদ্দুস বুলবুল জানিয়েছেন, ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণ ও ত্রাণ বিতরণের কাজ চলছে।
মন্তব্য করার জন্য লগইন করুন!