logo

যোগাযোগের ঠিকানাঃ

House-1, Road-2, Metro Housing Ltd, (Beside RAB-2 Headquarter), Mohammadpur, Dhaka-1207

নিউজ রুম

+8801711701332, +8801766004470

মার্কেটিং এন্ড সেলস

+8801877756675

logo

BDCN24 হল সংবাদ, মতামত এবং বিনোদনের জন্য একটি বাংলাদেশ ভিত্তিক মাল্টিমিডিয়া প্ল্যাটফর্ম। এটি পাঠক এবং শ্রোতাদের রাখার জন্য একটি ২৪/৭/৩৬৫ এর প্ল্যাটফর্ম

যোগাযোগের ঠিকানাঃ

House-1, Road-2, Metro Housing Ltd, (Beside RAB-2 Headquarter), Mohammadpur, Dhaka-1207

নিউজ রুম

+8801711701332, +8801766004470

মার্কেটিং এন্ড সেলস

+8801877756675

হোম - সারা দেশ- ছয় গ্রামবাসীর পারাপারের একমাত্র ভরসা ২ বাঁশের সাঁকো!

ছয় গ্রামবাসীর পারাপারের একমাত্র ভরসা ২ বাঁশের সাঁকো!

ছয় গ্রামবাসীর পারাপারের একমাত্র ভরসা ২ বাঁশের সাঁকো!

আমতলীর আরপাঙ্গাশিয়া ইউনিয়নের ছয় গ্রামবাসীর ভরসা দুটি বাঁশের সাঁকো। প্রায় পাঁচ বছর আগে চরকগাছিয়া খালের ওপর ছাত্তার মাস্টারের বাড়ির সামনে স্থানীয়রা ১০০ মিটার দৈর্ঘ্যের একটি বাঁশের সাঁকো তৈরি করে। চরকগাছিয়া, বালিয়াতলী, সোমবাড়িয়া বাজারসহ তিন গ্রামের প্রায় চার হাজার মানুষ চলাচল করে সাঁকো দিয়ে। খালের দক্ষিণপাড়ে রয়েছে চরকগাছিয়া ছালেহিয়া দ্বীনিয়া মাদরাসা।


মাদরাসায় কোমলমতি শিক্ষার্থীদের ঝুঁকি নিয়ে যেতে হয়। এই ২ স্থানে সেতু নির্মাণের দাবি এলাকাবাসীর।
চরকগাছিয়া গ্রামের বাসিন্দা মাওলানা শরিফ মুহিবুল্লাহ বলেন, চরকগাছিয়া খালে সেতু না থাকায় প্রায় তিন হাজার গ্রামবাসীকে একটি বাঁশের সাঁকোর ওপর ভরসা করে আমতলী শহর সহ আড়পাঙ্গাশিয়া ইউনিয়ন পরিষদে চলাচল করতে হয়। এতে অনেক ভোগান্তি পোহাতে হয়।


আমরা এখানে একটি সেতু নির্মাণের জোর দাবি জানাই। আড়পাঙ্গাশিয়া ইউনিয়নের আড়পাঙ্গাশিয়া খালের সাতধারা নামক স্থানে একটি লোহার সেতু ছিল। সেতুটি ২ বছর পূর্বে ধসে পড়ে। তখন সেতুটির মালামাল নিলামে বিক্রি করে দেওয়া হয়।


এরপর ঐ স্থানে আর কোনো সেতু নির্মাণ করা হয়নি। বর্তমানে স্থানীয়রা তাদের চলাচলে ভোগান্তির কথা চিন্তা করে গ্রামবাসী মিলে ২০০ মিটার দৈর্ঘ্যরে একটি বাঁশের সাঁকো নির্মাণ করে। ওই সেতু পার হয়ে সাতধারা, আড়পাঙ্গাশিয়া, পাতাকাটা গ্রামের প্রায় ২ হাজার মানুষ এক পাড় থেকে অন্যপাড়ে চলাচল করে। এই সেতু পার হয়ে পাতাকাটা এবং আড়পাঙ্গাশিয়া গ্রামের মানুষ আমতলী শহরসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় চলাচল করে। এই সেতু পার হয়ে পাতাকাটা গ্রামের কোমলমতি শিশুরা প্রতিদিন ঝুঁকি নিয়ে দক্ষিণ আমতলী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে আসা যাওয়া করে।

আরও পড়ুন

তালতলী থেকে ছেড়ে আসা সাকুরা পরিবহনে আগুন

ঢাকাগামী যাত্রীবাহী সাকুরা পরিবহনের বাসে আগুন

শিশু সুমাইয়া জানায়, এই বাাঁশের সেতু পার হইয়া স্কুলে আসতে আমাগো অনেক কষ্ট হয়। বর্ষার দিনে পাড়াপারে অনেক সমস্যা হয়।


স্থানীয় বাসিন্দা পাপড়ী বেগম বলেন, মোগো ওই হাক্কা পারাইতে ব্যামালা ভয় হরে। ওইহানে একটা ব্রিজ বানাইয়া দেলে মোগো আটতে অনেক সুবিধা অয়।


আড়পাঙ্গাশিয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সোহেলী পারভীন মালা বলেন, আমতলী উপজেলা সদরসহ ইউনিয়নের অভ্যন্তরীণ যোযোগের জন্য চরকগাছিয়া ও আরপাঙ্গাশিয়া খালের ওপর স্থানীয়দের চলাচলের সুবিধার জন্য বাঁশের সাকোর স্থানে জরুরিভাবে দুটি সেতু নির্মাণ করা প্রয়োজন।


আমতলী সদর ইউপি চেয়ারম্যান মো. মোতাহার উদ্দিন মৃধা বলেন, মানুষের চলাচলের সুবিধার জন্য আড়পাঙ্গামিয়া খালে দ্রুত একটি সেতু নির্মাণের দাবি জানাই।


আমতলী উপজেলা প্রকৌশলী (এলজিইডি) আবদুল্লাহ আল মামুন বলেন, চরকগাছিয়া এবং আড়পাঙ্গাশিয়া খালের ওপর সেতু নির্মাণের জন্য প্রস্তাবনা পাঠানো হয়েছে। টাকা বরাদ্ধ পাওয়া গেলে কাজ শুরু করা হবে।

মন্তব্য করুন ( 0 )

মন্তব্য করার জন্য লগইন করুন!

আরও খবর দেখুন

ছয় গ্রামবাসীর পারাপারের একমাত্র ভরসা ২ বাঁশের সাঁকো!

মোঃ ইমরান হোসাইন, উপজেলা প্রতিনিধি, আমতলী

image

আমতলীর আরপাঙ্গাশিয়া ইউনিয়নের ছয় গ্রামবাসীর ভরসা দুটি বাঁশের সাঁকো। প্রায় পাঁচ বছর আগে চরকগাছিয়া খালের ওপর ছাত্তার মাস্টারের বাড়ির সামনে স্থানীয়রা ১০০ মিটার দৈর্ঘ্যের একটি বাঁশের সাঁকো তৈরি করে। চরকগাছিয়া, বালিয়াতলী, সোমবাড়িয়া বাজারসহ তিন গ্রামের প্রায় চার হাজার মানুষ চলাচল করে সাঁকো দিয়ে। খালের দক্ষিণপাড়ে রয়েছে চরকগাছিয়া ছালেহিয়া দ্বীনিয়া মাদরাসা।

data-cke-filler="true">

মাদরাসায় কোমলমতি শিক্ষার্থীদের ঝুঁকি নিয়ে যেতে হয়। এই ২ স্থানে সেতু নির্মাণের দাবি এলাকাবাসীর।
চরকগাছিয়া গ্রামের বাসিন্দা মাওলানা শরিফ মুহিবুল্লাহ বলেন, চরকগাছিয়া খালে সেতু না থাকায় প্রায় তিন হাজার গ্রামবাসীকে একটি বাঁশের সাঁকোর ওপর ভরসা করে আমতলী শহর সহ আড়পাঙ্গাশিয়া ইউনিয়ন পরিষদে চলাচল করতে হয়। এতে অনেক ভোগান্তি পোহাতে হয়।


আমরা এখানে একটি সেতু নির্মাণের জোর দাবি জানাই। আড়পাঙ্গাশিয়া ইউনিয়নের আড়পাঙ্গাশিয়া খালের সাতধারা নামক স্থানে একটি লোহার সেতু ছিল। সেতুটি ২ বছর পূর্বে ধসে পড়ে। তখন সেতুটির মালামাল নিলামে বিক্রি করে দেওয়া হয়।


এরপর ঐ স্থানে আর কোনো সেতু নির্মাণ করা হয়নি। বর্তমানে স্থানীয়রা তাদের চলাচলে ভোগান্তির কথা চিন্তা করে গ্রামবাসী মিলে