logo

যোগাযোগের ঠিকানাঃ

House-1, Road-2, Metro Housing Ltd, (Beside RAB-2 Headquarter), Mohammadpur, Dhaka-1207

নিউজ রুম

+8801711701332, +8801766004470

মার্কেটিং এন্ড সেলস

+8801877756675

logo

BDCN24 হল সংবাদ, মতামত এবং বিনোদনের জন্য একটি বাংলাদেশ ভিত্তিক মাল্টিমিডিয়া প্ল্যাটফর্ম। এটি পাঠক এবং শ্রোতাদের রাখার জন্য একটি ২৪/৭/৩৬৫ এর প্ল্যাটফর্ম

যোগাযোগের ঠিকানাঃ

House-1, Road-2, Metro Housing Ltd, (Beside RAB-2 Headquarter), Mohammadpur, Dhaka-1207

নিউজ রুম

+8801711701332, +8801766004470

মার্কেটিং এন্ড সেলস

+8801877756675

হোম - সারা দেশ- চাঁদপুরে জাটকা ইলিশ আহরণ নিষেধাজ্ঞা:

চাঁদপুরে জাটকা ইলিশ আহরণ নিষেধাজ্ঞা:

চাঁদপুরে জাটকা ইলিশ আহরণ নিষেধাজ্ঞা:

সারাদেশের সাথে তাল মিলিয়ে চাঁদপুর জেলার নদীগুলোতেও জাটকা ইলিশ আহরণে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। সরকার এই নিষেধাজ্ঞা বাস্তবায়নে এবং জাটকা রক্ষায় গুরুত্বারোপ করেছে।


প্রান্তিক জেলেদের মাঝে ৪০ কেজি চাল ও ছাগল বিতরণ করা হয়েছে যাতে তারা জাটকা আহরণ না করে জীবিকা নির্বাহ করতে পারেন।স্থানীয় প্রতিটি প্রশাসন নিষেধাজ্ঞা কার্যকর করার জন্য কঠোর পরিশ্রম করছে।


নিষেধাজ্ঞা ভঙ্গকারী জেলেদের ন্যূনতম তিন মাসের কারাদণ্ড এবং অর্থদণ্ড প্রদান করা হবে।


চাঁদপুর নৌ-পুলিশ সুপার কামরুজ্জামানের নেতৃত্বে পরিচালিত অভিযানে হাইমচর, সদর, মতলব সহ সকল ফাঁড়ির কর্মকর্তারা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন।


এর ফলে নদীতে নিষেধাজ্ঞা সময়ে মাছ ধরার প্রবণতা অনেকাংশে কমে এসেছে।


সচেতন নাগরিকরা মনে করেন এই অভিযান অব্যাহত থাকলে ভবিষ্যতে ইলিশের উৎপাদন বৃদ্ধি পাবে।

মন্তব্য করুন ( 0 )

মন্তব্য করার জন্য লগইন করুন!

আরও খবর দেখুন

চাঁদপুরে জাটকা ইলিশ আহরণ নিষেধাজ্ঞা:

বিডিসিএন ২৪, নিজস্ব প্রতিনিধি

image

সারাদেশের সাথে তাল মিলিয়ে চাঁদপুর জেলার নদীগুলোতেও জাটকা ইলিশ আহরণে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। সরকার এই নিষেধাজ্ঞা বাস্তবায়নে এবং জাটকা রক্ষায় গুরুত্বারোপ করেছে।


প্রান্তিক জেলেদের মাঝে ৪০ কেজি চাল ও ছাগল বিতরণ করা হয়েছে যাতে তারা জাটকা আহরণ না করে জীবিকা নির্বাহ করতে পারেন।স্থানীয় প্রতিটি প্রশাসন নিষেধাজ্ঞা কার্যকর

করার জন্য কঠোর পরিশ্রম করছে।


নিষেধাজ্ঞা ভঙ্গকারী জেলেদের ন্যূনতম তিন মাসের কারাদণ্ড এবং অর্থদণ্ড প্রদান করা হবে।


চাঁদপুর নৌ-পুলিশ সুপার কামরুজ্জামানের নেতৃত্বে পরিচালিত অভিযানে হাইমচর, সদর, মতলব সহ সকল ফাঁড়ির কর্মকর্তারা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন।


এর ফলে নদীতে নিষেধাজ্ঞা সময়ে মাছ ধরার প্রবণতা অনেকাংশে কমে এসেছে।


সচেতন নাগরিকরা মনে করেন এই অভিযান অব্যাহত থাকলে ভবিষ্যতে ইলিশের উৎপাদন বৃদ্ধি পাবে।