৩,২৬৯ টি খামারে ৬১,৪৮৯ টি পশু প্রস্তুত।খামারিরা বলছেন, গো-খাদ্যের দাম বৃদ্ধি ও বিদেশি পশু আমদানির কারণে লোকসানের আশঙ্কা।জেলা প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তা বলছেন, কোন রাসায়নিক ছাড়াই দেশীয় খাদ্যে পশু মোটাতাজাকরণ করা হচ্ছে।
চাহিদা ৭৮,৫৬৬ টি, তবে প্রস্তুত ৬১,৪৮৯ টি।১৭,০৭৭ টি পশুর ঘাটতি।আশা করা হচ্ছে, মৌসুমী বেপারিরা উত্তরবঙ্গ থেকে পশু এনে ঘাটতি পূরণ করবে।
প্রতিটি উপজেলায় ৪০/৪৫ জন খামারী, জবাইকারী ও ইমামদের প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে।মানুষ এখন রিষ্টপুষ্ট ও সুস্থ পশু কিনতে চায়।খামারীদের রাসায়নিক ছাড়াই পশু মোটাতাজাকরণের প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে।
চাঁদপুরে কোরবানির জন্য পর্যাপ্ত প্রস্তুতি চলছে। তবে কিছুটা ঘাটতি থাকলেও, মৌসুমী বেপারিরা তা পূরণ করবে বলে আশা করা হচ্ছে।
মন্তব্য করার জন্য লগইন করুন!