র্যাগিং ঘটনায় কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের শাখা ছাত্রলীগের একটি গ্রুপের সাথে দৈনিক যায়যায়দিনের কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি ও কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতির বর্তমান কমিটির অর্থ সম্পাদক ইকবাল মনোয়ারের উচ্চবাচ্যের ঘটনার প্রাথমিক তদন্তের জন্য তিন সহকারী প্রক্টরকে চার দিনের মধ্যে রিপোর্ট জমা দিতে বলা হয়েছিল। তদন্ত প্রতিবেদন জমা হলেও সেই তদন্ত প্রতিবেদনের উপর ভিত্তি করে কোন ব্যবস্থা নেয়নি বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
জানা যায়, গত ২৯ মে (সোমবার) ইংরেজি বিভাগের দুই শিক্ষার্থীর মধ্যে মারামারির ঘটনা মীমাংসিত হতে যাওয়া ঘটনায় "এই বিচার মানি না। আমাদের ডিপার্টমেন্টের ইস্যুতে ছাত্রলীগ কীভাবে আসে দেখে নিবো।" মন্তব্য করেন তিনি। এর রেশ ধরে ইকবাল মনোয়ারের সাথে উত্তপ্ত বাক্য বিনিময় হয় বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের একটি গ্রুপের (রেজা গ্রুপ) মধ্যে।
মন্তব্য করার জন্য লগইন করুন!