সংগঠনের নীতি ও আদর্শের পরিপন্থী কার্যকলাপে জড়িত থাকার অভিযোগে আলাদা দুটি সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে ৫ জনকে সাময়িক বহিষ্কার ও ৪ নেতাকর্মীকে তাদের পদ থেকে অব্যহতি দিয়েছে ভোলা জেলা শাখা ছাত্রলীগ।
একটি সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে ৫ নয়জনকে স্থায়ী বহিষ্কারের জন্য কেন্দ্রীয় কমিটির কাছে সুপারিশের কথা উল্লেখ করা হয়।
গত ২২আগস্ট (সোমবার) দিবাগত রাতে ও গত ১৯ আগস্ট ভোলা জেলা ছাত্রলীগ সভাপতি রাইহান আহমেদ ও সাধারণ সম্পাদক হাসিব মাহমুদ (হিমেল) স্বাক্ষরিত দুটি দলীয় প্যাডে আলাদা সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে নয় নেতাকর্মীকে বহিষ্কার ও অব্যাহতি দেওয়ার বিষয়টি জানানো হয়।
বহিষ্কার হওয়া নেতাকর্মীরা হলেন ভোলা সদর উপজেলাধীন চরসামাইয়া ইউনিয়ন ছাত্রলীগকর্মী মিরাজ আফসান, দৌলতখান উপজেলার আবু আব্দুল্লাহ কলেজ শাখা ছাত্রলীগে সাধারণ সম্পাদক আমির খসরু জিহান,বোরহানউদ্দিনের কাচিয়া ইউনিয়ন ছাত্রলীগ সভাপতি পিকারুল ইসলাম বাহার,হাসান নগর ইউনিয়ন ছাত্রলীগ সভাপতি তন্ময় হাসান রিয়াদ ও তজুমুদ্দিন উপজেলার দক্ষিন শম্ভুপুর ইউনিয়ন ছাত্রলীগ সভাপতি খান মোহাম্মদ ইব্রাহিম।
এর আগে গত ১৯ আগস্ট দৌলতখান উপজেলা শাখার সহ-সভাপতি নাবিউর রহমান রাফি,মেহেরাব হোসেন মিরাজ,সাংগঠনিক সম্পাদক মাশরাফি চৌধুরী ও প্রচার সম্পাদক রকিবুল ইসলাম বহিষ্কার হন।
একটি বিশ্বস্ত সুত্র জানিয়েছে জামাত নেতা আল্লামা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী ছিলেন আদালতের রায়ে আমৃত্যু কারাদণ্ডপ্রাপ্ত চিহ্নিত যুদ্ধাপরাধী। তার মৃত্যুর পর অভিযুক্ত নেতাকর্মীরা ফেসবুকে পোস্ট দিয়েছেন। যা বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সংগঠন নীতি ও আদর্শ পরিপন্থি কাজ, তাই তাদেরকে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ ভোলা জেলা শাখা থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে।
খোলামত
বিএনপি কিভাবে শোষণ করেছিল
বাংলাদেশের ১৯৯২ সালের মার্চে সিটিসেল প্রথম মোবাইল ব্যবহার চালু করেন। কলরেট যেতে ছিল ২০ টাকা আসতে ছিল ২০ টাকা! তখন শুধু ঢাকার আশেপাশ এবং চিটাগাংয়ে এর ব্যবহার ছিল। কিন্তু, বর্তমান জননেত্রী শেখ হাসিনার সরকার ২০০৯ হতে মোবাইলের ব্যবহার সহজ ডিজিটালাইজ এবং কল রেট ৫০ পয়সায় নামিয়ে আনেন ইনকামিং বিলমুক্ত করে। মোবাইলের ব্যবহার এখন দেশব্যাপী এবং ধনী-গরীব, ছোট-বড় সকলের জন্য। আর,
শুধুই কথা বলা নয়, মোবাইল ফোন মানুষের জীবন বদলের হাতিয়ারে পরিণত হয়েছে। এর শুধু নেতিবাচক ব্যবহারই নয় বরং এটি কোনো কোনো মানুষের বেঁচে থাকার অবলম্বন হয়ে দাঁড়িয়েছে। এর মাধ্যমে স্বল্প শিক্ষিত কিংবা প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা নেই এমন মানুষ মোবাইল ব্যবহার করে বর্ণমালা শিখে, নতুন ভাষা শিখে, মুখে কথা বলে মোবাইল টাইপ করে (ভয়েস টু টেক্সট)।
সেমিনারে বলা হয়- বিকাশ, রকেটসহ নানা ব্যাংকিং কার্যক্রমও এখন মোবাইলনির্ভর। এখন ই-কমার্স আর বলা হয় না, বলা হয় এম কমার্স। সুতরাং মোবাইল মানুষদের অনেক কিছুই শেখাচ্ছে এবং জীবনকে সহজও করেছে।
এক কথায়, মোবাইল ফোন জীবন বদলের হাতিয়ার।
মন্তব্য করার জন্য লগইন করুন!