মডেলিং দিয়ে ক্যারিয়ার শুরু করেছিলেন তিনি, কিন্তু সাফল্যের সিঁড়ি বেয়ে উঠে এখন বিলিয়ন ডলারের মালিক। ২৪ বছর বয়সে প্রথম মিউজিক ভিডিওতে কাজ শুরু করেন।
এরপর থেকে ধীরে ধীরে জনপ্রিয়তার শিখরে পৌঁছে যান টিভি সিরিজে কাজ করে। বিশেষ করে ‘হাউ আই মিট ইয়োর মাদার’ শোয়ে অভিনয় করে দর্শকদের প্রশংসা কুড়ান।
কিম কার্দাশিয়ানের টিভি সিরিজের কাজ বাড়তেই থাকে, সেই সঙ্গে জনপ্রিয়তা পায় তাঁর উপস্থাপিত বিভিন্ন রিয়েলিটি শো। এদের মধ্যে ‘কিপিং আপ উইথ দ্য কার্দাশিয়ানস’, ‘কোর্টনি অ্যান্ড কিম টেক নিউইয়র্ক’, এবং ‘কোর্টনি অ্যান্ড কিম টেক মায়ামি’ উল্লেখযোগ্য। অনেকে তাঁকে টিভি পর্দায় লম্বা ভেবে নিলেও বাস্তবে তাঁর উচ্চতা ৫ ফুট ২ ইঞ্চি, যা অনেকের কাছে বিস্ময়ের। ক্যারিয়ারের শুরুর দিকে উচ্চতা নিয়ে সমালোচনা শুনতে হলেও সেগুলোকে কখনোই পাত্তা দেননি তিনি।
কিমের পাঁচটি জনপ্রিয় ডাকনাম রয়েছে—কিম, কিমি, কিকস, কিকি, এবং কিম কে। অনুরাগীরা তাঁর বয়স থেকে শুরু করে গায়ের রঙ, জন্মস্থান, উচ্চতা, বিয়ে নিয়ে নানা প্রশ্ন করেন। তবে সব প্রশ্নের জবাব দিতে কিম বরাবরই সাবলীল।
২০২১ সালে বিলিয়ন ডলারের ক্লাবে প্রবেশ করে কিম গড়েছেন নতুন এক ইতিহাস। বর্তমানে তাঁর সম্পদের পরিমাণ প্রায় ১ দশমিক ৭ বিলিয়ন ডলার, যার বেশির ভাগ আয় আসে ব্যবসা এবং বিভিন্ন রিয়েলিটি শো থেকে।
মন্তব্য করার জন্য লগইন করুন!