রোজার জন্য প্রয়োজনীয় খেজুরের দাম বেড়ে চলেছে। সরকারের শুল্ক কমানো এবং বাজার তদারকির পরও দাম কমছে না। বরং গত কয়েকদিনের ব্যবধানে খেজুরের দাম প্রকারভেদে কেজিতে ৮০ থেকে ১৫০ টাকা বেড়েছে।
অতিরিক্ত শুল্ক: আমদানিকৃত খেজুরের উপর বর্তমান শুল্কায়ন মূল্য প্রতি টন ১ হাজার থেকে ২ হাজার ৭৫০ ডলার। শুল্ক ১০ শতাংশ কমানোর পরও খুচরা বাজারে দামে খুব একটা প্রভাব পড়ছে না।
ডলার সংকট: ডলারের অভাবে আমদানিকারকরা চাহিদা অনুযায়ী খেজুর আমদানি করতে পারছেন না।
এলসি না পাওয়া: আমদানিকারকরা এলসি খুলতে পারছেন না।
সরবরাহে ঘাটতি: বাজারে খেজুরের সরবরাহ কম।
জাম্বো মেডজুল: ১ হাজার ৬০০ থেকে ১ হাজার ৮০০ টাকা/কেজি
সাধারণ মেডজুল: ১ হাজার ২৫০ থেকে ১ হাজার ৪০০ টাকা/কেজি
মাবরুম: ১ হাজার ১০০ থেকে ১ হাজার ৫০০ টাকা/কেজি
আজওয়া: ৯০০ থেকে ১ হাজার ৩০০ টাকা/কেজি
সবচেয়ে ভালো মানের মরিয়ম: ৯০০ থেকে ১ হাজার ১০০ টাকা/কেজি
কালমি মরিয়ম: ৮০০ থেকে ৯০০ টাকা/কেজি
সুফরি মরিয়ম: ৭৫০ থেকে ৮০০ টাকা/কেজি
আম্বার ও সাফাভি: ৯০০ থেকে ১ হাজার ২০০ টাকা/কেজি
সুক্কারি: ৮০০ থেকে ৯০০ টাকা/কেজি
গলা বা বাংলা খেজুর: ২৫০ টাকা/কেজি
জাহিদি খেজুর: ৩০০ থেকে ৩২০ টাকা/কেজি
দাবাস খেজুর: ৪৫০ থেকে ৫৫০ টাকা/কেজি
বরই খেজুর: ৪৪০ থেকে ৫৪০ টাকা/কেজি
শুল্ক কমানো: খেজুরের আমদানি শুল্ক আরও কমানো।
ডলার সংকট সমাধান: ডলারের সরবরাহ বৃদ্ধি করা।
এলসি প্রক্রিয়া সহজ করা: আমদানিকারীদের জন্য এলসি খোলা সহজ করা।
বাজার পর্যবেক্ষণ: বাজারে কৃত্রিম সংকট তৈরি করা রোধে বাজার পর্যবেক্ষণ জোরদার করা।
মন্তব্য করার জন্য লগইন করুন!