logo

যোগাযোগের ঠিকানাঃ

House-1, Road-2, Metro Housing Ltd, (Beside RAB-2 Headquarter), Mohammadpur, Dhaka-1207

নিউজ রুম

+8801711701332, +8801766004470

মার্কেটিং এন্ড সেলস

+8801877756675

logo

BDCN24 হল সংবাদ, মতামত এবং বিনোদনের জন্য একটি বাংলাদেশ ভিত্তিক মাল্টিমিডিয়া প্ল্যাটফর্ম। এটি পাঠক এবং শ্রোতাদের রাখার জন্য একটি ২৪/৭/৩৬৫ এর প্ল্যাটফর্ম

যোগাযোগের ঠিকানাঃ

House-1, Road-2, Metro Housing Ltd, (Beside RAB-2 Headquarter), Mohammadpur, Dhaka-1207

নিউজ রুম

+8801711701332, +8801766004470

মার্কেটিং এন্ড সেলস

+8801877756675

হোম - ধর্ম ও জীবন- পবিত্র লাইলাতুল বরাতের ইবাদত

পবিত্র লাইলাতুল বরাতের ইবাদত

ছবি ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত

শাবান মাসের পবিত্রতম রাত হলো লাইলাতুল বরাত। মুসলমানদের কাছে রমজানের প্রস্তুতিমূলক মাস হিসেবে পরিচিত শাবান। এ মাসেই মহান আল্লাহ কাবাকে মুসলমানদের কেবলা হিসেবে নির্ধারণ করেছিলেন।


রোজা: হজরত আয়েশা (রা.) বর্ণনা করেছেন, রসুল (সা.) রমজান ছাড়া অন্য কোনো মাসে এত বেশি রোজা রাখতেন না, যত বেশি রোজা তিনি শাবানে রাখতেন।


ইবাদত: রমজানের রাতদিন ইবাদত করার জন্য লাইলাতুল বরাতে জাগরণ ও দিনে রোজা রাখাকে রসুল (সা.) পছন্দ করেছেন।


ক্ষমা: হজরত আয়েশা (রা.) বর্ণনা করেন, রসুল (সা.) ইরশাদ করেন, ‘লাইলাতুল বরাত রাতে আল্লাহতায়ালা বান্দার প্রতি নজর দেন (যারা ইবাদতের মাধ্যমে আল্লাহর কাছে তওবা করেন) সবাইকে মাফ করে দেন একমাত্র মুশরিক ও হিংসুক ছাড়া।’


রোজা: রসুল (সা.) লাইলাতুল বরাতের পরদিন রোজা রাখার পরামর্শ দিয়েছেন।

ইবাদত: রসুল (সা.) লাইলাতুল বরাতে বেশি বেশি ইবাদত করতেন।


শর্ত: লাইলাতুল বরাতের ফজিলত পাওয়ার জন্য দুটি শর্ত হলো ক্ষমা প্রাপ্তি ও রমজানের ইবাদত করার জন্য পূর্বপ্রস্তুতি।


মুক্তির উপায়: শিরক ও হিংসামুক্ত হওয়ার মাধ্যমে আমরা লাইলাতুল বরাতের ফজিলত পেতে পারি।


আল্লাহ আমাদের সবাইকে শাবানে বেশি বেশি ইবাদত করা ও রমজানের প্রস্তুতি নেওয়ার তৌফিক দান করুন।

মন্তব্য করুন ( 0 )

মন্তব্য করার জন্য লগইন করুন!

আরও খবর দেখুন

পবিত্র লাইলাতুল বরাতের ইবাদত

বিডিসিএন ২৪, নিজস্ব প্রতিনিধি

image

শাবান মাসের পবিত্রতম রাত হলো লাইলাতুল বরাত। মুসলমানদের কাছে রমজানের প্রস্তুতিমূলক মাস হিসেবে পরিচিত শাবান। এ মাসেই মহান আল্লাহ কাবাকে মুসলমানদের কেবলা হিসেবে নির্ধারণ করেছিলেন।


রোজা: হজরত আয়েশা (রা.) বর্ণনা করেছেন, রসুল (সা.) রমজান ছাড়া অন্য কোনো মাসে এত বেশি রোজা রাখতেন না, যত বেশি রোজা তিনি শাবানে

রাখতেন।


ইবাদত: রমজানের রাতদিন ইবাদত করার জন্য লাইলাতুল বরাতে জাগরণ ও দিনে রোজা রাখাকে রসুল (সা.) পছন্দ করেছেন।


ক্ষমা: হজরত আয়েশা (রা.) বর্ণনা করেন, রসুল (সা.) ইরশাদ করেন, ‘লাইলাতুল বরাত রাতে আল্লাহতায়ালা বান্দার প্রতি নজর দেন (যারা ইবাদতের মাধ্যমে আল্লাহর কাছে তওবা করেন) সবাইকে মাফ করে দেন একমাত্র মুশরিক ও হিংসুক ছাড়া।’


রোজা: রসুল (সা.) লাইলাতুল বরাতের পরদিন রোজা রাখার পরামর্শ দিয়েছেন।

ইবাদত: রসুল (সা.) লাইলাতুল বরাতে বেশি বেশি ইবাদত করতেন।


শর্ত: লাইলাতুল বরাতের ফজিলত পাওয়ার জন্য দুটি শর্ত হলো ক্ষমা প্রাপ্তি ও রমজানের ইবাদত করার জন্য পূর্বপ্রস্তুতি।


মুক্তির উপায়: শিরক ও হিংসামুক্ত হওয়ার মাধ্যমে আমরা লাইলাতুল বরাতের