এজেন্ডা বহির্ভূত ও বেআইনীভাবে ডিন নিয়োগ: অধ্যাপক ড. মকছেদুর রহমান অভিযোগ করেছেন যে, ১৪ মার্চ অনুষ্ঠিত সিন্ডিকেট সভায় 'এজেন্ডা বহির্ভূত ও বেআইনীভাবে ডিন নিয়োগ' দেওয়া হয়েছে।
মতামত প্রদানের সুযোগ সীমিত: তিনি আরও অভিযোগ করেছেন যে, সিন্ডিকেট সভায় মতামত প্রদানের সুযোগ খুবই সীমিত। অধিকাংশ ক্ষেত্রে মতামত প্রদানের কোন সুযোগ নেই।
কোরাম পূর্ণ করার জন্য সদস্য: তিনি মনে করেন, সিন্ডিকেট সদস্যদের মূলত সভার কোরাম পূর্ণ করার জন্য রাখা হয়।
পদত্যাগকারী: অধ্যাপক ড. শেখ মকছেদুর রহমান, কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবস্থাপনা বিভাগের বিভাগীয় প্রধান।
পদত্যাগের তারিখ: ১৯ মার্চ, ২০২৪
সম্প্রতি পদত্যাগী:
০৬ ফেব্রুয়ারি: বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক তোফায়েল হোসেন মজুমদার
০৭ ফেব্রুয়ারি:কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণমাধ্যম উপদেষ্টা মাহবুবুল হক ভূঁইয়া
১৮ ফেব্রুয়ারি: সহকারী প্রক্টর মাহমুদুল হাসান
২০ ফেব্রুয়ারি: সহকারী প্রক্টর মো: কামরুল হাসান ও শেখ হাসিনা হলের আবাসিক শিক্ষক কুলছুম আক্তার স্বপ্না
সাবেক রেজিস্ট্রারের পদত্যাগ: ২০২২ সালের ২২ মার্চ, সাবেক রেজিস্ট্রার অধ্যাপক ড. মো. আবু তাহের দায়িত্ব পালনে উপাচার্যের সঙ্গে সমন্বয়হীনতা ও অস্বস্তিবোধের কথা বলে পদত্যাগপত্র জমা দেন।
উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এফ এম আবদুল মঈন বলেছেন, 'সিন্ডিকেট সভায় প্রায় ২০ জনের মতো সিন্ডিকেট সদস্য থাকে। সবাইকে কথা বলার জন্য সময় নির্ধারণ করে দেওয়া হয়। সিন্ডিকেট সভায় সবাই স্বাধীন, সবাইকে মত প্রকাশের সুযোগ দেওয়া হয়। উনার এটা লাস্ট সিন্ডিকেট সভা ছিল।'
মন্তব্য করার জন্য লগইন করুন!