বুধবার (৬ই মার্চ) সকাল ১০ টার দিকে কুবি শিক্ষক সমিতির নেতারা বিশ্ববিদ্যালয়ের নিয়ম বহির্ভূত নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ, সিলগালাহীন নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্নপত্র, বিশেষজ্ঞের অনুপস্থিতি, কর্মকর্তার মাধ্যমে প্রশ্নপত্র পরীক্ষা কেন্দ্রে আনয়ন, ডিন-বিভাগীয় প্রধানদের অনুপস্থিতি ইত্যাদি অনিয়মের অভিযোগ তুলে পরীক্ষায় বাধা দেন।
পরবর্তীতে উপাচার্য এ এফ এম আব্দুল মঈন পরীক্ষা পিছিয়ে দেন।
দুপুরের খাবারের জন্য উপাচার্য দপ্তর থেকে বের হলে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের সামনে তাকে পদত্যাগ করতে বলেন শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মেহেদী হাসান।
উপাচার্য তার যোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন ওঠার প্রেক্ষিতে বলেন, "আমার ৩৯টি আর্টিকেল রয়েছে। যারা অযোগ্য তারা প্রমোশন পাবে না।"
শিক্ষক সমিতির নেতারা উপাচার্যকে "ডাস্টবিন" বলে সম্বোধন করেন।
উপাচার্য শিক্ষকদের ক্লাস না নেওয়ার অভিযোগ করলে শিক্ষক সমিতির নেতারা তা অস্বীকার করেন।
এই ঘটনার ফলে বিশ্ববিদ্যালয়ে উত্তেজনাপূর্ণ পরিস্থিতি তৈরি হয়।
শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের মধ্যে অনিশ্চয়তা দেখা দেয়।
বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা কার্যক্রম ব্যাহত হতে পারে।
বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ এ বিষয়ে তদন্তের নির্দেশ দিতে পারে।
শিক্ষক সমিতি ও কর্তৃপক্ষের মধ্যে আলোচনার মাধ্যমে সমাধানের চেষ্টা করা হতে পারে।
শিক্ষার্থীদের স্বার্থে দ্রুত সমাধানের প্রয়োজনীয়তা রয়েছে।
মন্তব্য করার জন্য লগইন করুন!