মজলিস পুর মৌজার এস এ রেকর্ডের ১নং খতিয়ানের ৯৪ দাগের ৬৯ শতক জমি খাল শ্রেণীভুক্ত। নুর মামদ ক্রমান্বয়ে মাটি কেটে পুকুর তৈরি করেন।
সেটেলমেন্ট অফিস দখলবাজ দ্বারা প্রভাবিত হয়ে খালকে পুকুর শ্রেণী ভুক্ত করে বর্তমান রেকর্ড করেন বলে অভিযোগ।
সরকারি খাল পুকুরে রুপান্তরিত হওয়ায় জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়েছে। পুকুর পুন: খনন করার সময় সহকারী কমিশনার (ভূমি) ৭০ হাজার টাকা জরিমানা করেন।
কিন্তু নুর মামদ পুকুর দখল করে রেখেছেন। গ্রামবাসীর পক্ষে আনোয়ারুল হক গং হবিগঞ্জ জেলা প্রশাসক বরাবরে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন।
জেলা প্রশাসক উপজেলা নির্বাহী অফিসারের নিকট ব্যবস্হা গ্রহণের জন্য প্রেরন করেন। ওয়ার্ড মেম্বার মনছুর মিয়াও একই বিষয়ে অভিযোগ দায়ের করেছেন।
কিন্তু দখলবাজরা প্রভাবশালী হওয়ায় এপর্যন্ত কোন ব্যবস্হা নেওয়া হয়নি। গ্রামবাসীরা ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেছেন, প্রয়োজনে মানববন্ধ সহ হরতালের কর্মসূচি দিবেন।
সরকারি পুকুর উদ্ধার করে জনস্বার্থে ব্যবহার করা। জলাবদ্ধতা নিরসন করা।
নুর মামদের ভাই জালাল মামদ ফোনে বলেছেন, "সব কিছু ম্যানেজ করেছি। আপনি কিছু লিখবেন না।"
অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার রাজস্ব কে ফোন দিলে তিনি দুঃখিত বলেছেন।
মন্তব্য করার জন্য লগইন করুন!