নড়াইলের কালিয়া উপজেলার শিলিমপুরে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে ভয়াবহ সংঘর্ষে প্রাণ হারিয়েছেন হাসিম মোল্যা (৩৮)। গত শনিবার সকালে প্রতিপক্ষের হামলায় তাঁর স্ত্রী রাজকী বেগমের চোখের সামনেই কুপিয়ে হত্যা করা হয় তাঁকে। আহত হয়েছেন তাঁর সন্তানরাও। স্বামীর মৃত্যুতে শোকে পাথর রাজকী বেগম কান্নাজড়িত কণ্ঠে বলেন, "আমার তিনটে সন্তান এতিম হয়ে গেল, আমি হত্যাকারীদের ফাঁসি চাই!"
সংঘর্ষে আহত ১৫ জন, নিহত হাসিম মোল্যা
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, কালিয়ার হামিদপুর ইউনিয়নের শিলিমপুর গ্রামে ঠান্ডু মোল্যা ও জনি মোল্যা পক্ষের মধ্যে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে শনিবার সকালে সংঘর্ষ বাধে। এতে উভয় পক্ষের ১৩ জন ও ২ পুলিশ সদস্য আহত হন। গুরুতর আহত হাসিম মোল্যা ও তাঁর ভাই জনি মোল্যাকে খুলনা সিটি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় হাসিম মার
😊
।
মায়ের সামনে স্বামী-সন্তানের ওপর হামলা
স্বামীর হত্যার বর্ণনা দিতে গিয়ে রাজকী বেগম বলেন, "আমার চোখের সামনেই ওরা স্বামীর মাথায় কোপ দেয়, হাত কেটে ফেলে। আমি কেঁদে কেঁদে বলছিলাম, আর মারিস না! ওরা শোনেনি। আমার ছেলের এক পায়ে তিনটি কোপ দিয়েছে। আমি এই হত্যার বিচার চাই!"
নিহত হাসিম মোল্যার বোন নাজনীন আক্তারও বিচার চেয়ে বলেন, "এক ভাইয়ের হাত কেটে দিয়েছে, আরেক ভাইকে খুন করেছে। যারা এই ঘটনা ঘটিয়েছে, তাদের ফাঁসি চাই!"
গ্রামে থমথমে পরিবেশ, অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন
হাসিম মোল্যার মরদেহ গতকাল বিকেলে গ্রামে পৌঁছালে এলাকায় শোকের ছায়া নেমে আসে। স্বজনদের আহাজারিতে বাতাস ভারী হয়ে ওঠে। প্রতিপক্ষের কয়েকটি বাড়ি ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের খবরও পাওয়া গেছে।
কালিয়া থানার ওসি রাশিদুল ইসলাম জানিয়েছেন, "এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে, পরিস্থিতি এখন স্বাভাবিক রয়েছে। নিহত হাসিমের পরিবারের পক্ষ থেকে এখনো কোনো মামলা করা হয়নি। তবে অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার হওয়া দুই ব্যক্তির বিরুদ্ধে পুলিশ বাদী হয়ে দুটি মামলা করেছে।"
এই হত্যাকাণ্ডে গ্রামজুড়ে আতঙ্ক বিরাজ করছে। নিহতের পরিবার ন্যায়বিচারের অপেক্ষায় আছে।
নড়াইলের কালিয়া উপজেলার শিলিমপুরে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে ভয়াবহ সংঘর্ষে প্রাণ হারিয়েছেন হাসিম মোল্যা (৩৮)। গত শনিবার সকালে প্রতিপক্ষের হামলায় তাঁর স্ত্রী রাজকী বেগমের চোখের সামনেই কুপিয়ে হত্যা করা হয় তাঁকে। আহত হয়েছেন তাঁর সন্তানরাও। স্বামীর মৃত্যুতে শোকে পাথর রাজকী বেগম কান্নাজড়িত কণ্ঠে বলেন, "আমার তিনটে সন্তান এতিম হয়ে গেল, আমি হত্যাকারীদের ফাঁসি চাই!"
সংঘর্ষে আহত ১৫ জন, নিহত হাসিম মোল্যা
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, কালিয়ার হামিদপুর ইউনিয়নের শিলিমপুর গ্রামে ঠান্ডু মোল্যা ও জনি মোল্যা পক্ষের মধ্যে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে শনিবার সকালে সংঘর্ষ বাধে। এতে উভয় পক্ষের ১৩ জন ও ২ পুলিশ সদস্য আহত হন। গুরুতর আহত হাসিম মোল্যা ও তাঁর ভাই জনি মোল্যাকে খুলনা সিটি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় হাসিম মারা যান।
মায়ের সামনে স্বামী-সন্তানের ওপর হামলা
স্বামীর হত্যার বর্ণনা দিতে গিয়ে রাজকী বেগম বলেন, "আমার চোখের সামনেই ওরা স্বামীর মাথায় কোপ দেয়, হাত কেটে ফেলে। আমি কেঁদে কেঁদে বলছিলাম, আর মারিস না! ওরা শোনেনি। আমার ছেলের এক পায়ে তিনটি কোপ দিয়েছে। আমি এই হত্যার বিচার চাই!"
নিহত হাসিম মোল্যার বোন নাজনীন আক্তারও বিচার চেয়ে বলেন, "এক ভাইয়ের হাত কেটে দিয়েছে, আরেক ভাইকে খুন করেছে। যারা এই ঘটনা ঘটিয়েছে, তাদের ফাঁসি চাই!"
গ্রামে থমথমে পরিবেশ, অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন
হাসিম মোল্যার মরদেহ গতকাল বিকেলে গ্রামে পৌঁছালে এলাকায় শোকের ছায়া নেমে আসে। স্বজনদের আহাজারিতে বাতাস ভারী হয়ে ওঠে। প্রতিপক্ষের কয়েকটি বাড়ি ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের খবরও পাওয়া গেছে।
কালিয়া থানার ওসি রাশিদুল ইসলাম জানিয়েছেন, "এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে, পরিস্থিতি এখন স্বাভাবিক রয়েছে। নিহত হাসিমের পরিবারের পক্ষ থেকে এখনো কোনো মামলা করা হয়নি। তবে অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার হওয়া দুই ব্যক্তির বিরুদ্ধে পুলিশ বাদী হয়ে দুটি মামলা করেছে।"
এই হত্যাকাণ্ডে গ্রামজুড়ে আতঙ্ক বিরাজ করছে। নিহতের পরিবার ন্যায়বিচারের অপেক্ষায় আছে।
মন্তব্য করার জন্য লগইন করুন!