logo

যোগাযোগের ঠিকানাঃ

House-1, Road-2, Metro Housing Ltd, (Beside RAB-2 Headquarter), Mohammadpur, Dhaka-1207

নিউজ রুম

+8801711701332, +8801766004470

মার্কেটিং এন্ড সেলস

+8801877756675

logo

BDCN24 হল সংবাদ, মতামত এবং বিনোদনের জন্য একটি বাংলাদেশ ভিত্তিক মাল্টিমিডিয়া প্ল্যাটফর্ম। এটি পাঠক এবং শ্রোতাদের রাখার জন্য একটি ২৪/৭/৩৬৫ এর প্ল্যাটফর্ম

যোগাযোগের ঠিকানাঃ

House-1, Road-2, Metro Housing Ltd, (Beside RAB-2 Headquarter), Mohammadpur, Dhaka-1207

নিউজ রুম

+8801711701332, +8801766004470

মার্কেটিং এন্ড সেলস

+8801877756675

হোম - আন্তর্জাতিক- বিশ্বব্যাপী জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় বড় পদক্ষেপ - COP29

বিশ্বব্যাপী জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় বড় পদক্ষেপ - COP29

বিশ্বব্যাপী জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় বড় পদক্ষেপ - COP29 । ছবি সংগৃহীত

আসাধারণ জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায়, আঝেরবাইজানে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া COP29 সম্মেলনে দেশগুলো একটি বৈশ্বিক কার্বন অফসেট ট্রেডিং সিস্টেমের জন্য নীতিমালা নির্ধারণের চেষ্টা করবে।


 কিন্তু, প্রশ্ন হল, কার্বন অফসেট কী?


কার্বন অফসেট:


কার্বন অফসেট এমন একটি পদ্ধতি, যা সরকার বা কোম্পানিগুলো তাদের গ্রিনহাউস গ্যাস নির্গমন হ্রাস করতে সংগ্রাম করার সময়, অন্য দেশে বা অঞ্চলে নির্গমন হ্রাসের জন্য অর্থ প্রদান করে কিছু পরিমাণে তাদের নিজস্ব নির্গমন পুশ করতে পারে। এর মাধ্যমে বিভিন্ন প্রকল্প যেমন: গ্রামীণ এলাকায় সৌর প্যানেল স্থাপন বা পেট্রোল বাসগুলোকে বৈদ্যুতিক বাসে রূপান্তর করা, এর মধ্যে অন্তর্ভুক্ত থাকে।

আরও পড়ুন

"বঙ্গবন্ধুর নাম বিশ্বব্যাপী উচ্চারিত হওয়ার নেপথ্যে ছিলেন বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিব"-আব্দুল মজিদ খান এমপি

"বঙ্গবন্ধুর নাম বিশ্বব্যাপী উচ্চারিত হওয়ার নেপথ্যে ছিলেন বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিব"-আব্দুল মজিদ খান এমপি

প্যারিস চুক্তির ৬ অনুচ্ছেদ:


প্যারিস চুক্তির ৬ অনুচ্ছেদ দেশগুলোকে তাদের কার্বন নির্গমন কমানোর জন্য একত্রে কাজ করতে সহায়তা করে। এই অনুচ্ছেদটি দুইটি বিকল্প প্রস্তাব করে যেখানে দেশ এবং কোম্পানিগুলো তাদের নির্ধারিত জলবায়ু লক্ষ্যমাত্রা পূরণ করার জন্য কার্বন ট্রেডিং করতে পারে। একটি বিকল্প হলো দেশগুলো নিজেদের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক ট্রেডিং চুক্তি করতে পারে (অর্থাৎ ৬.২ অনুচ্ছেদ) এবং অন্যটি একটি কেন্দ্রীভূত, জাতিসংঘ-নির্দেশিত সিস্টেম তৈরি করা (৬.৪ অনুচ্ছেদ)।


এখন পর্যন্ত কী সিদ্ধান্ত হয়েছে?


গত COP26 সম্মেলনে একটি বৃহত্তর নিয়মাবলী তৈরি হয়েছিল, যা কার্বন ক্রেডিটের বাণিজ্যকে নিয়ন্ত্রণ করে। তবে, COP28-এ দেশগুলো এই বিষয়টির বিস্তারিত নিয়ে ঐক্যমত্যে আসতে পারেনি। কিছু দেশ যেমন: জাপান ও ইন্দোনেশিয়া ইতোমধ্যেই তাদের দ্বিপাক্ষিক চুক্তি কার্যকর করেছে, তবে বিশ্বব্যাপী এ কার্বন বাণিজ্য এখনো সীমিত।

আরও পড়ুন

কুবিতে বৈশ্বিক জলবায়ু ধর্মঘট-২০২৩ পালন

কুবিতে বৈশ্বিক জলবায়ু ধর্মঘট-২০২৩ পালন

COP29-এ কী সিদ্ধান্ত হতে পারে?


COP29 সম্মেলনে কর্মকর্তারা আশা করছেন যে তারা ৬ অনুচ্ছেদ নিয়ে একটি বড় সাফল্য অর্জন করবেন। বিশেষ করে, তারা আশা করছেন একটি উন্নত ‘গার্ডরেল’ সিস্টেম তৈরি করতে, যা নিশ্চিত করবে যে যে কার্বন ক্রেডিট কেনা-বেচা হচ্ছে, তা আসলেই নির্গমন হ্রাস করছে।


স্বেচ্ছায় কার্বন বাজারের ভবিষ্যৎ:


কিছু কোম্পানি, যারা আইনগতভাবে নির্গমন কমাতে বাধ্য নয়, তারা স্বেচ্ছায় লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করে থাকে এবং কার্বন ক্রেডিট কেনার মাধ্যমে তা পূরণ করার চেষ্টা করে। ২০২২ সালে এই স্বেচ্ছায় বাজারের মূল্য ছিল প্রায় ২ বিলিয়ন ডলার, তবে পরবর্তীতে নানা কেলেঙ্কারিতে এর বাজার মূল্য কমে গিয়ে ৭২৩ মিলিয়ন ডলারে নেমে আসে।


প্যারিস চুক্তির আওতায় নতুন একটি স্বীকৃত কার্বন ট্রেডিং সিস্টেমের সঙ্গে স্বেচ্ছায় বাজারকে সংযুক্ত করলে এর প্রতি আস্থা বাড়তে পারে। এই সিস্টেমে অন্তর্ভুক্ত প্রকল্পগুলো, যেমন ম্যানগ্রোভ পুনর্স্থাপন বা পুনর্নবীকরণযোগ্য কৃষি প্রকল্প, উভয় সিস্টেমে বিক্রি হতে পারে।


অভীষ্ঠ লক্ষ্য:


COP29 যদি সফল হয়, তবে ২০২৫ সালের মধ্যে একটি বৈশ্বিক কার্বন ট্রেডিং সিস্টেম চালু হতে পারে, যা উন্নয়নশীল দেশগুলোর জন্য গুরুত্বপূর্ণ জলবায়ু অর্থায়ন নিশ্চিত করতে সহায়ক হবে।

মন্তব্য করুন ( 0 )

মন্তব্য করার জন্য লগইন করুন!

আরও খবর দেখুন

বিশ্বব্যাপী জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় বড় পদক্ষেপ - COP29

বিডিসিএন ২৪, নিজস্ব প্রতিনিধি

image

আসাধারণ জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায়, আঝেরবাইজানে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া COP29 সম্মেলনে দেশগুলো একটি বৈশ্বিক কার্বন অফসেট ট্রেডিং সিস্টেমের জন্য নীতিমালা নির্ধারণের চেষ্টা করবে।


 কিন্তু, প্রশ্ন হল, কার্বন অফসেট কী?


কার্বন অফসেট:


কার্বন অফসেট এমন একটি পদ্ধতি, যা সরকার বা কোম্পানিগুলো তাদের গ্রিনহাউস গ্যাস নির্গমন হ্রাস করতে সংগ্রাম করার সময়, অন্য দেশে

বা অঞ্চলে নির্গমন হ্রাসের জন্য অর্থ প্রদান করে কিছু পরিমাণে তাদের নিজস্ব নির্গমন পুশ করতে পারে। এর মাধ্যমে বিভিন্ন প্রকল্প যেমন: গ্রামীণ এলাকায় সৌর প্যানেল স্থাপন বা পেট্রোল বাসগুলোকে বৈদ্যুতিক বাসে রূপান্তর করা, এর মধ্যে অন্তর্ভুক্ত থাকে।