logo

যোগাযোগের ঠিকানাঃ

House-1, Road-2, Metro Housing Ltd, (Beside RAB-2 Headquarter), Mohammadpur, Dhaka-1207

নিউজ রুম

+8801711701332, +8801766004470

মার্কেটিং এন্ড সেলস

+8801877756675

logo

BDCN24 হল সংবাদ, মতামত এবং বিনোদনের জন্য একটি বাংলাদেশ ভিত্তিক মাল্টিমিডিয়া প্ল্যাটফর্ম। এটি পাঠক এবং শ্রোতাদের রাখার জন্য একটি ২৪/৭/৩৬৫ এর প্ল্যাটফর্ম

যোগাযোগের ঠিকানাঃ

House-1, Road-2, Metro Housing Ltd, (Beside RAB-2 Headquarter), Mohammadpur, Dhaka-1207

নিউজ রুম

+8801711701332, +8801766004470

মার্কেটিং এন্ড সেলস

+8801877756675

হোম - স্বাস্থ্য ও পরিবেশ- রায়পুরে ভারী বর্ষণ, পানি জমতে শুরু করেছে নিম্ন স্থান গুলোতে

রায়পুরে ভারী বর্ষণ, পানি জমতে শুরু করেছে নিম্ন স্থান গুলোতে

ছবি- সংগৃহীত

আব্দুর রহমান (আয়ান): রায়পুরে ভারী বর্ষণ চলছে। গত বৃহস্পতিবার দুপুর থেকে শুরু হওয়া বৃষ্টিপাত রবিবার ও অব্যাহত রয়েছে।


এতে বিভিন্ন স্থানে আবারও পানির নিচে তলিয়ে গেছে। ফলে ফের বন্যার আশঙ্কা করছে জেলার কয়েকটি উপজেলাসহ এই রায়পুর উপজেলা।


রায়পুরে গত ২৪ ঘণ্টায় ১৪ দশমিক ৪ মিলিমিটার বৃষ্টি রেকর্ড করেছে আবহাওয়া অফিসে।

জেলা আবহাওয়া অফিসের সিনিয়র আবহাওয়া অবজারভার সোহরাব হোসেন শনিবার  দুপুরে বলেন, শুক্রবার ভোর ৬টা থেকে রবিবার সকাল ৮ টা পর্যন্ত ৩৬ দশমিক ৪ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়েছে।ভারী বৃষ্টিপাত অব্যাহত আছে।


তিনি জানান, বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপ সৃষ্টি হওয়ায় ৩ নম্বর সতর্কতা সংকেত চলছে।মৌসুমি বায়ু সক্রিয় থাকায় ভারী বৃষ্টিপাত হচ্ছে৷


স্থানীয় লোকজন জানায়, যেসব এলাকা বন্যার পানির নিচে তলিয়ে ছিল, গত কয়েকদিন ধরে ওইসব এলাকার পানি নামতে শুরু করে। কোনো কোনো এলাকা থেকে পানি নেমেও যায়। তবে শুক্র, শনিবার ও রবিবার ভারী বৃষ্টিতে আবারও কোথাও কোথাও পানি উঠে গেছে। তলিয়ে গেছে চরাঞ্চলের চলাচলের রাস্তা। যেসব এলাকা এখনও পানির নিচে, সেখানে পানির উচ্চতা আবারও বেড়েছে। খালের পানি ঠিকমতো নামতে পারছে না।স্থানীয়দের আশঙ্কা, এভাবে বৃষ্টিপাত চলতে থাকলে আবারও বন্যার কবলে পড়বে রায়পুরবাসী। তবে মাঝে মাঝে বৃষ্টির গতি বাড়ছে, আবার কমছে। জেলা সদরের দিকে বৃষ্টিতে বাড়ছে বন্যার পানিও। চরম দুর্ভোগে পড়েছে জেলার বন্যাকবলিত অঞ্চলগুলোর মানুষ। যদি এই ভাবে বৃষ্টি অব্যাহত থাকে, তাহলে বন্যার পানি বাড়ার সাথে সাথে মানুষের দুর্ভোগ বাড়বে আরও কয়েকগুণ। এছাড়া আমনের বীজতলা নষ্ট হওয়ার কারণে কয়েক হাজার হেক্টর জমি আবাদ না হওয়ার আশঙ্কা করছেন কৃষকরা।

আরও পড়ুন

আমতলীতে ঝড়ের তান্ডবে গাছপালা ও কাঁচা ঘরের ব্যাপক ক্ষতি,২৩ ঘন্টা বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ

আমতলীতে ঝড়ের তান্ডবে গাছপালা ও কাঁচা ঘরের ব্যাপক ক্ষতি,২৩ ঘন্টা বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ

জেলার রায়পুর আবহাওয়া সতর্কীকরণ কার্যালয়ের কর্মকর্তা বলেন, বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট লঘুচাপের ফলে মেঘনা উত্তাল রয়েছে। পানি বাড়ছে। এ ছাড়া মেঘনায় মাছধরার ট্রলার ও নৌকা এবং জেলেদের পরবর্তী নির্দেশ দেওয়া না পর্যন্ত নিরাপদ স্থানে থাকতে বলা হয়েছে।


স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গত শুক্রবার রাতভর বৃষ্টির কারণে বন্যার পানি কিছুটা বাড়ছে। এখনো রায়পুর উপজেলার কয়েক শত মানুষ পানিবন্দী রয়েছেন। দুর্ভোগের শেষ নেই। তবে বৃষ্টি অব্যাহত থাকলেও বন্যার আশঙ্কা করছেন স্থানীয়রা।


পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. নাহিদ উজ জামান খান বলেন, রায়পুরে মেঘনা নদীতে পানি বাড়লেও এখনো বিপৎসীমার নিচে রয়েছে। জোয়ার এলে পানি বাড়ে। আবার ভাটা পড়লে পানি কমে যায়। এ ছাড়া বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হয়েছে। যেসব জায়গায় এখনো পানিবন্দী মানুষ রয়েছেন ওইসব এলাকার খালগুলো দিয়ে দ্রুত পানি সরানোর কাজ অব্যাহত রয়েছে। তবে মেঘনায় পানি বাড়ায় পার ভাঙনের আশঙ্কা রয়েছে। কেননা গেল কিছুদিন আগের বন্যায় মেঘনার পার অনেকটাই ভেঙ্গে গেছে! এবং কিছু কিছু যায়গা দিয়ে ফাটল ধরেছে।

মন্তব্য করুন ( 0 )

মন্তব্য করার জন্য লগইন করুন!

আরও খবর দেখুন

রায়পুরে ভারী বর্ষণ, পানি জমতে শুরু করেছে নিম্ন স্থান গুলোতে

বিডিসিএন ২৪, নিজস্ব প্রতিনিধি

image

আব্দুর রহমান (আয়ান): রায়পুরে ভারী বর্ষণ চলছে। গত বৃহস্পতিবার দুপুর থেকে শুরু হওয়া বৃষ্টিপাত রবিবার ও অব্যাহত রয়েছে।


এতে বিভিন্ন স্থানে আবারও পানির নিচে তলিয়ে গেছে। ফলে ফের বন্যার আশঙ্কা করছে জেলার কয়েকটি উপজেলাসহ এই রায়পুর উপজেলা।


রায়পুরে গত ২৪ ঘণ্টায় ১৪ দশমিক ৪ মিলিমিটার বৃষ্টি রেকর্ড করেছে আবহাওয়া অফিসে।

জেলা

আবহাওয়া অফিসের সিনিয়র আবহাওয়া অবজারভার সোহরাব হোসেন শনিবার  দুপুরে বলেন, শুক্রবার ভোর ৬টা থেকে রবিবার সকাল ৮ টা পর্যন্ত ৩৬ দশমিক ৪ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়েছে।ভারী বৃষ্টিপাত অব্যাহত আছে।


তিনি জানান, বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপ সৃষ্টি হওয়ায় ৩ নম্বর সতর্কতা সংকেত চলছে।মৌসুমি বায়ু সক্রিয় থাকায় ভারী বৃষ্টিপাত হচ্ছে৷


স্থানীয় লোকজন জানায়, যেসব এলাকা বন্যার পানির নিচে তলিয়ে ছিল, গত কয়েকদিন ধরে ওইসব এলাকার পানি নামতে শুরু করে। কোনো কোনো এলাকা থেকে পানি নেমেও যায়। তবে শুক্র, শনিবার ও রবিবার ভারী বৃষ্টিতে আবারও কোথাও কোথাও পানি উঠে গেছে। তলিয়ে গেছে চরাঞ্চলের চলাচলের রাস্তা। যেসব এলাকা এখনও পানির নিচে, সেখানে পানির উচ্চতা আবারও বেড়েছে। খালের