রাষ্ট্রপতির আকাঙ্ক্ষা অনুযায়ী আগামী ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষ থেকে এনটিএ গঠনের মাধ্যমে সকল পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য একক ভর্তি পরীক্ষার আয়োজন করা।
২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষের ভর্তির সকল প্রক্রিয়া শেষ করে সকল পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্লাস একই দিনে অর্থাৎ ১ জুলাই ২০২৪ এর মধ্যে শুরু করতে হবে।
পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারী সকল শিক্ষার্থীর প্রাপ্ত স্কোর ও মেধাক্রম প্রকাশ করতে হবে।
ভর্তি প্রক্রিয়ার দীর্ঘসূত্রিতা ও মাইগ্রেশনের জটিলতা নিরসনপূর্বক ছাত্র হয়রানি বন্ধ করতে হবে।
আর্থিক স্বচ্ছতার জন্য সকল বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষদের সমন্বয়ে শক্তিশালী একটি নিরীক্ষা টিম গঠন করে ২০২০-২১, ২০২১-২২, এবং ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষের আয় ও ব্যয়ের নিরীক্ষা কার্য সম্পন্ন করে অংশগ্রহণকারী সকল বিশ্ববিদ্যালয়ের নিকট প্রকাশ করতে হবে।
দেশের সকল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় এবং সাধারণ বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য আলাদা আলাদা গুচ্ছ করতে হবে।
ভর্তি প্রক্রিয়ার দীর্ঘসূত্রিতার কারণে শিক্ষার্থীদের আসন সংখ্যা পূর্ণ হচ্ছে না। তাই শিক্ষার্থীদের আসন সংখ্যা অনুযায়ী ভর্তি পূর্ণ করতে হবে।
ভর্তির আবেদন ফি কমিয়ে যৌক্তিক পর্যায়ে নির্ধারণ করতে হবে।
ভর্তি আবেদন ফি ব্যাতীত শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় আবেদন, মাইগ্রেশন, ভর্তি বাতিল বা অন্য কোনো কারণে অর্থ প্রদান করবে না তা নিশ্চিত করতে হবে।
শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. শেখ মাশরিক হাসান বলেন, তারা গুচ্ছে ভর্তি পরীক্ষায় বিপক্ষে কারণ এখানে দীর্ঘসূত্রিতার সাথে আর্থিক অস্বচ্ছতা রয়েছে। সেই সঙ্গে গুচ্ছ পদ্ধতিতে সমন্বয়হীনতার অভাব ও সাধারণ শিক্ষার্থীদের কষ্ট লাঘব না হয়ে বরং অনেক গুণে বৃদ্ধি পেয়েছে।
তিনি বলেন, তারা চাপের মুখে পড়ে গুচ্ছে ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে যাচ্ছেন। কিন্তু তারা আশা করেন, তাদের দাবিগুলো পূরণ করা হলে গুচ্ছ পদ্ধতি কার্যকর হবে এবং শিক্ষার্থীদের কষ্ট লাঘব হবে।
মন্তব্য করার জন্য লগইন করুন!