logo

যোগাযোগের ঠিকানাঃ

House-1, Road-2, Metro Housing Ltd, (Beside RAB-2 Headquarter), Mohammadpur, Dhaka-1207

নিউজ রুম

+8801711701332, +8801766004470

মার্কেটিং এন্ড সেলস

+8801877756675

logo

BDCN24 হল সংবাদ, মতামত এবং বিনোদনের জন্য একটি বাংলাদেশ ভিত্তিক মাল্টিমিডিয়া প্ল্যাটফর্ম। এটি পাঠক এবং শ্রোতাদের রাখার জন্য একটি ২৪/৭/৩৬৫ এর প্ল্যাটফর্ম

যোগাযোগের ঠিকানাঃ

House-1, Road-2, Metro Housing Ltd, (Beside RAB-2 Headquarter), Mohammadpur, Dhaka-1207

নিউজ রুম

+8801711701332, +8801766004470

মার্কেটিং এন্ড সেলস

+8801877756675

হোম - ভ্রুমন রাজ্য- ঐতিহ্য, সৌন্দর্য আর বিনোদনের অপূর্ব মিলনক্ষেত্র

ঐতিহ্য, সৌন্দর্য আর বিনোদনের অপূর্ব মিলনক্ষেত্র

ঐতিহ্য, সৌন্দর্য আর বিনোদনের অপূর্ব মিলনক্ষেত্র। ছবি সংগৃহীত

মালয়েশিয়ার ভ্রমণপ্রেমীদের কাছে একটি বিশেষ আকর্ষণীয় গন্তব্য হলো মালাক্কা। সমৃদ্ধ ঐতিহ্য, মনোরম প্রাকৃতিক সৌন্দর্য এবং আধুনিক বিনোদনের এক অনন্য মিশ্রণ এই শহর। রাজধানী কুয়ালালামপুর থেকে মাত্র দুই ঘণ্টার বাসযাত্রায় পৌঁছে যাওয়া যায় মালাক্কা শহরে। প্রাচীন স্থাপত্য আর আধুনিকতার মেলবন্ধনে সাজানো এই শহর দেখতে বছরে হাজারো পর্যটক এখানে ছুটে আসেন।


  • মালাক্কার ঐতিহাসিক সৌন্দর্য


মালাক্কাকে মালয়েশিয়ার ইতিহাসের শহর বলা হয়। শহরের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত মালাক্কা নদী একে আরও রূপময় করে তুলেছে। নদীর দুই তীর বাঁধাই করা এবং চারপাশের সবুজ গাছপালা এমনভাবে সাজানো হয়েছে যে হাঁটার সময় মনে হবে বাগানের মধ্য দিয়ে হেঁটে যাচ্ছেন। পর্যটকরা এখানে এসে ওয়াটার বাসে করে নদীর সৌন্দর্য উপভোগ করেন। মাত্র ১৫ রিঙ্গিতের বিনিময়ে নদীর ভ্রমণ এক অবিস্মরণীয় অভিজ্ঞতা দেয়।

আরও পড়ুন

আমতলী উপজেলা যুবলীগের তৃনমূল নেতারা সভাপতি হিসাবে অ্যাড: আরিফ উল হাসান আরিফকে দেখতে চায়

আমতলী উপজেলা  যুবলীগের তৃনমূল নেতারা  সভাপতি হিসাবে অ্যাড: আরিফ উল হাসান আরিফকে দেখতে চায়

শহরের অন্যতম আকর্ষণ ১১০ মিটার উঁচু মালাক্কা পর্যবেক্ষণ টাওয়ার। এই টাওয়ার ঘূর্ণায়মান হওয়ায় মাত্র ৭ মিনিটে পুরো শহরের চমৎকার দৃশ্য চোখে ধরা দেয়। এছাড়াও মালাক্কার ঐতিহ্যের ধারক কাঠের বিশাল জাহাজ এবং শহরের ঐতিহাসিক সেন্ট পল চার্চ, মালাক্কা ফেমোসা, হেরিটেজ মিউজিয়াম পর্যটকদের কাছে দারুণ জনপ্রিয়।


  • বিনোদন ও ভ্রমণ অভিজ্ঞতা


মালাক্কায় রয়েছে আফা মুসা পার্ক। এই পার্কের অন্যতম আকর্ষণ চিড়িয়াখানায় বাঘের সঙ্গে সরাসরি সাক্ষাৎ। বাঘগুলো এমনভাবে প্রশিক্ষিত যে তারা পর্যটকদের সঙ্গে বন্ধুসুলভ আচরণ করে। পার্কে অন্যান্য বিনোদনমূলক আয়োজনও রয়েছে।


মালাক্কায় রিকশার মতো একটি বিশেষ যানবাহন আছে, যার নাম ‘বেচা’। এটি কর্কশিট দিয়ে তৈরি এবং পুতুল, পাখি ও প্রজাপতির আকৃতির ছাতা দিয়ে সাজানো। এই যানগুলোতে মালয়, ইংরেজি এবং হিন্দি গানের সুর বাজে, যা পর্যটকদের বিনোদন দ্বিগুণ করে।


  • খাবার ও আবাসন


খাওয়ার জন্য ঝংকার স্ট্রিট আদর্শ স্থান। এখানে স্ট্রিট স্টলে পাওয়া যায় ভাত, মুরগির মাংস, শাকসবজি, চিংড়ি, শুঁটকি এবং সামুদ্রিক মাছের নানা পদ। মালাক্কার খাবারদাবার শুধু সুস্বাদুই নয়, বরং ঐতিহ্যের স্বাদও উপভোগ করা যায়।


থাকার জন্য মালাক্কায় বিভিন্ন রকম হোটেল এবং গেস্ট হাউজ রয়েছে। সাশ্রয়ী মূল্যে থাকার জন্য ঝংকার স্ট্রিটে গেস্ট হাউজ এক আদর্শ সমাধান।


  • মালাক্কায় যাওয়ার উপায়


কুয়ালালামপুরের টাসিক বন্দর সালাতান (টিবিএস) বাস স্টেশন থেকে মালাক্কাগামী বাস সহজলভ্য। প্রতি ঘণ্টায় বাস পাওয়া যায়, যার ভাড়া ১০ থেকে ১৫ রিঙ্গিত।


  • মালাক্কা: ঐতিহ্যের ধারক


মালাক্কার ঐতিহ্যবাহী স্থাপত্য, চমৎকার খাবার আর বিনোদনের নানা আয়োজন মালয়েশিয়াকে পর্যটকদের কাছে আরও আকর্ষণীয় করে তুলেছে। এটি মালয়েশিয়ার ইতিহাস ও সংস্কৃতির এক চিরন্তন প্রতীক।


ভ্রমণপিপাসুদের জন্য মালাক্কা হতে পারে আপনার পরবর্তী গন্তব্য।

মন্তব্য করুন ( 0 )

মন্তব্য করার জন্য লগইন করুন!

আরও খবর দেখুন

ঐতিহ্য, সৌন্দর্য আর বিনোদনের অপূর্ব মিলনক্ষেত্র

বিডিসিএন ২৪, নিজস্ব প্রতিনিধি

image

মালয়েশিয়ার ভ্রমণপ্রেমীদের কাছে একটি বিশেষ আকর্ষণীয় গন্তব্য হলো মালাক্কা। সমৃদ্ধ ঐতিহ্য, মনোরম প্রাকৃতিক সৌন্দর্য এবং আধুনিক বিনোদনের এক অনন্য মিশ্রণ এই শহর। রাজধানী কুয়ালালামপুর থেকে মাত্র দুই ঘণ্টার বাসযাত্রায় পৌঁছে যাওয়া যায় মালাক্কা শহরে। প্রাচীন স্থাপত্য আর আধুনিকতার মেলবন্ধনে সাজানো এই শহর দেখতে বছরে হাজারো পর্যটক এখানে ছুটে আসেন।


  • মালাক্কার

ঐতিহাসিক সৌন্দর্য


মালাক্কাকে মালয়েশিয়ার ইতিহাসের শহর বলা হয়। শহরের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত মালাক্কা নদী একে আরও রূপময় করে তুলেছে। নদীর দুই তীর বাঁধাই করা এবং চারপাশের সবুজ গাছপালা এমনভাবে সাজানো হয়েছে যে হাঁটার সময় মনে হবে বাগানের মধ্য দিয়ে হেঁটে যাচ্ছেন। পর্যটকরা এখানে এসে ওয়াটার বাসে করে নদীর সৌন্দর্য উপভোগ করেন। মাত্র ১৫ রিঙ্গিতের বিনিময়ে নদীর ভ্রমণ এক অবিস্মরণীয় অভিজ্ঞতা দেয়।