সময়ের অভাব: অনন্ত জলিল স্পষ্ট করে বলেছেন যে, নির্বাচনে অংশগ্রহণ করার মতো সময় তার নেই। চলচ্চিত্রের প্রতি তার ভালোবাসা ও সকলের সাথে ভালো সম্পর্ক বজায় রাখার ইচ্ছা থাকলেও, নির্বাচনী প্রক্রিয়া চালানোর জন্য প্রয়োজনীয় সময় তার নেই।
ব্যক্তিগত আগ্রহ: অনন্ত জলিল হয়তো নির্বাচনী রাজনীতিতে আগ্রহী নন।
বর্তমান পেশাগত প্রতিশ্রুতি: তার হাতে হয়তো অনেক ছবির কাজ রয়েছে, যা নির্বাচনী প্রচারণার সাথে তাল মিলিয়ে চালানো কঠিন হবে।
অন্য প্যানেলের সাথে আলোচনা: অনন্ত জলিল হয়তো অন্য কোন প্যানেলের সাথে আলোচনা করছেন, অথবা নিজে প্যানেল তৈরির পরিকল্পনা করছেন।
বিতর্ক এড়িয়ে চলা: সম্প্রতি চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতিতে অনেক বিতর্ক দেখা দিয়েছে। অনন্ত জলিল হয়তো এই বিতর্ক এড়িয়ে চলতে চান।
অনন্ত জলিলের প্রস্তাব ফিরিয়ে দেওয়ার পর নিপুণ আক্তার তার পরবর্তী পদক্ষেপ সম্পর্কে এখনো কিছু জানাননি।
তিনি হয়তো নতুন করে সভাপতি প্রার্থী খুঁজবেন, অথবা নিজেই সভাপতি পদে নির্বাচন লড়বেন।
মিশা-ডিপজল প্যানেল ইতিমধ্যে তাদের প্যানেল প্রস্তুত করে ফেলেছে। নিপুণ আক্তার তার প্যানেলের পূর্ণাঙ্গ তালিকা এখনো প্রকাশ করেননি। নির্বাচনী প্রচারণা শুরু হতে আর বেশি সময় বাকি নেই।
মন্তব্য করার জন্য লগইন করুন!