আওয়ামী অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক, রাস্তার পরিবহন ও সম্প্রসারণের পুরোহিত ওবায়দুল কাদের হোস্টরা সমবেত অগ্রগামী ও কর্মীদের রমজান মাসে ইফতারের সমাবেশ না করার জন্য উত্সাহিত করেছেন।
তিনি বলেন, আমরা এই রমজানে দল ও সরকারী কর্তৃপক্ষের পক্ষ থেকে কোনো ইফতার পার্টি করব না। আমরা ব্যক্তিদের মধ্যে ইফতার এবং উপশম সামগ্রী প্রচার করব।
সোমবার ২৩ বঙ্গবন্ধু রোডে আওয়ামী অ্যাসোসিয়েশন প্রবন্ধের কার্যনির্বাহী সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন। ওবায়দুল কাদের একইভাবে বলেন, "ছাত্র অ্যাসোসিয়েশন যুব সংঘকে আমি বুঝি না, দুর্বৃত্তরা আইন ভঙ্গকারী। সরকারী দলের ছত্রছায়ায় কেউ লঙ্ঘন ঘটাতে পারে না। যে অন্যায় করে সে আমাদের কাছে অপরাধী। এটা কোনো অপরাধ করে না। কোন দলে তার অবস্থান রয়েছে তার পার্থক্য।এ বিষয়ে অত্যন্ত কঠোর রাষ্ট্রনেত্রী শেখ হাসিনা।
তিনি বলেন, "সরকার কোনো আইন ভঙ্গকারীকে বাদ দেয় না। সরকারী দলে তার জায়গা থাকুক না কেন, তাকে বাদ দেওয়া হয়নি।
হাইকোর্টে রাজনৈতিক সিদ্ধান্তের ইঙ্গিত করে ওবায়দুল কাদের বলেন, "হাইকোর্টে রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত যথাযথভাবে হয়েছে। বিএনপি সভাপতি পদে জয়লাভ করে দেখিয়েছে যে রাজনৈতিক প্রতিযোগিতা সুষ্ঠু। কয়েকটি সীমাবদ্ধ ঘটনা ঘটতে পারে, তারপরও যখন পাবলিক কতৃপক্ষ কাউকে অন্যায় থেকে অতিরিক্ত করে না, তখন স্পষ্টতই সরকারী কর্তৃপক্ষ অপরাধীকে আইন ভঙ্গকারী হিসেবে দেখে, সে যতই বাধ্য হোক না কেন।'
আওয়ামী অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক বলেন, 'যারা বলছেন জাতির ব্যক্তিবর্গ ভোট দিতে আগ্রহী নয়, তা স্পষ্ট মিথ্যা। একইভাবে প্রতিবেশী সরকারী সিদ্ধান্তে ভোটারদের ভোটের পরিমাণ বৃদ্ধি পাচ্ছে। গত প্রতিবেশী সরকারের সিদ্ধান্তে 60% ভোটার। কাছাকাছি ঘোড়দৌড়ের মধ্যে ব্যক্তিদের সহযোগিতা দেখায় যে সরকারি ইস্যুতে ব্যক্তিদের সুবিধা ক্রমাগতভাবে প্রসারিত হচ্ছে।
মন্তব্য করার জন্য লগইন করুন!