অধ্যাপক ইউনূস মিশরের সরকারের সমর্থনকে স্বাগত জানিয়ে আশা প্রকাশ করেন যে, মিশর ও বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক ফোরামগুলিতে একসঙ্গে কাজ করবে। তিনি ডি-৮ সম্মেলনে অংশগ্রহণের বিষয়টিও গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করবেন।

রাষ্ট্রদূত ফাহমি আশা প্রকাশ করেন, ডি-৮ সম্মেলনে বাংলাদেশের ব্যবসায়ীদের একটি প্রতিনিধিদলও মিশর সফর করবেন। মিশর বাংলাদেশের তৈরি পোশাক ও ওষুধখাতে অভিজ্ঞতা নিতে চায় এবং পাট চাষের বিষয়ে শিক্ষার আগ্রহ প্রকাশ করেছে।

এছাড়া, দুই দেশের মধ্যে কৃষি, বস্ত্র ও ওষুধ খাতে এখনও চুক্তি ও সমঝোতা স্মারকের কাজ ত্বরান্বিত করা উচিত বলেও মত দেন তিনি। রাষ্ট্রদূত বাংলাদেশের জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের অস্থায়ী আসনে প্রার্থিতার প্রতি মিশরের সমর্থন নিশ্চিত করেন এবং ইউনেস্কোর মহাপরিচালক পদে কায়রোর প্রার্থিতার জন্য ঢাকার সমর্থন চান।

এদিকে, বাংলাদেশ ও মিশরের ফরেন অফিস কনসালটেশন নতুন করে শুরু করার প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দেন রাষ্ট্রদূত। ২০১৮ সালে প্রথম ফরেন অফিস কনসালটেশন হলেও দ্বিতীয়টি ২০২১ সালে হওয়ার কথা থাকলেও তা এখনও হয়নি।