ডিএমপি: উদীচী শিল্পীগোষ্ঠীর পক্ষ থেকে সরকারের নির্দেশনা উপেক্ষা করে অনুষ্ঠান আয়োজন ও সেখানে প্রদত্ত বক্তব্য খুবই হতাশাজনক।
নিরাপত্তা: পহেলা বৈশাখ উদযাপনে নিরাপত্তা নিশ্চিত করা পুলিশের দায়িত্ব। পুলিশের নিরাপত্তা কার্যক্রমে সকলের সহযোগিতা কাম্য।
উগ্রবাদী হামলা: অতীতে উদীচীর বিভিন্ন অনুষ্ঠানে উগ্রবাদী হামলার ইতিহাস রয়েছে।
সংস্কৃতির উপর আঘাত: উগ্রবাদের ভয়াল থাবা বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক অঙ্গনকে আক্রমণ করেছে।
সরকারের ভূমিকা: উগ্রবাদ দমনে সরকারের 'জিরো টলারেন্স' নীতি কার্যকর।
নিরাপত্তা ব্যবস্থা: পুলিশ প্রতিটি অনুষ্ঠানে জনগণের জান মালের নিরাপত্তা দিতে সদা সতর্ক থাকে।
সহযোগিতার আহ্বান: উদীচীর মতো প্রগতিশীল সংগঠনগুলো সরকারের নিরাপত্তা ব্যবস্থার সাথে সহযোগিতা করবে বলে প্রত্যাশা।
পহেলা বৈশাখ বাংলা ও বাঙালি জাতির প্রাণের উৎসব।সরকার সবসময়ে অসাম্প্রদায়িক বাঙালি সংস্কৃতিকে উৎসাহিত করে।বাংলা নববর্ষ ভাতার' ব্যবস্থা করা হয়েছে যাতে সকলে মিলিত হয়ে উৎসব উদযাপন করতে পারে।
লগইন
ছবি ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত
মন্তব্য করার জন্য লগইন করুন!