logo

যোগাযোগের ঠিকানাঃ

House-1, Road-2, Metro Housing Ltd, (Beside RAB-2 Headquarter), Mohammadpur, Dhaka-1207

নিউজ রুম

+8801711701332, +8801766004470

মার্কেটিং এন্ড সেলস

+8801877756675

logo

BDCN24 হল সংবাদ, মতামত এবং বিনোদনের জন্য একটি বাংলাদেশ ভিত্তিক মাল্টিমিডিয়া প্ল্যাটফর্ম। এটি পাঠক এবং শ্রোতাদের রাখার জন্য একটি ২৪/৭/৩৬৫ এর প্ল্যাটফর্ম

যোগাযোগের ঠিকানাঃ

House-1, Road-2, Metro Housing Ltd, (Beside RAB-2 Headquarter), Mohammadpur, Dhaka-1207

নিউজ রুম

+8801711701332, +8801766004470

মার্কেটিং এন্ড সেলস

+8801877756675

হোম - জাতীয়- টাঙ্গাইলের মির্জাপুরে শিশু ধর্ষণ, অর্থের বিনিময়ে ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা।

টাঙ্গাইলের মির্জাপুরে শিশু ধর্ষণ, অর্থের বিনিময়ে ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা।

টাঙ্গাইলের মির্জাপুরে শিশু ধর্ষণ, অর্থের বিনিময়ে ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা । ছবি প্রতিনিধি

টাঙ্গাইল প্রতিনিধি।


ধর্ষনের মতো অপরাধ করেও পার পেয়ে যাচ্ছে ধর্ষকরা।অধিকাংশ ঘটনাই ধামাচাপা পরে যাচ্ছে কোন না কোন কারনে।কারনগুলোর মধ্যে অন্যতম প্রধান কারন হচ্ছে,স্থানীয় প্রভাবশালী ব্যাক্তিদের হস্তক্ষেপ,ধর্ষক প্রভাবশালী হওয়ায়,রাজনৈতিক দলের হস্তক্ষেপ,ভুক্তভোগীর দারিদ্রতা সহ নানান কারন। তাই আবারো শিশু ধর্ষণের ঘটনা ঘটেছে কিন্ত স্থানীয়রা অর্থের বিনিময়ে তা ধামাচাপা দিয়ে দিয়েছে।


‎এই ধরনের ন্যাক্যারজনক ঘটনা ঘটেছে টাঙ্গাইলের মির্জাপুর উপজেলার আজগানা ইউনিয়নের কুড়িপাড়া এলাকায়।ভুক্তভোগী শিশু ওই এলাকার স্থানীয় বাসিন্দা।তার বয়স কেবল মাত্র ১০ বছর।শিশুটি কেবলই দ্বিতীয় শ্রেনীতে পড়েন।এরই মধ্যে ওই শিশুর উপর নজর পড়েছিল ওই এলাকার নওসের মিয়ার ছেলে ফিরোজ মিয়ার (৪৫)।ফিরুজ মিয়া পেশায় একজন সিএনজি চালক।ধর্ষণ করার পর থেকেই সে এলাকায় প্রকাশ্যেই ঘুরাফেরা করছে।সে মনেই করছেনা ধর্ষণ একটি মারাত্মক অপরাধ।‎


স্থানীয় ও ভুক্তভোগী ওই শিশুর মা জানান,ঘটনাটি ঘটেছে আজ থেকে প্রায় ২০-২২ দিন আগে।ঘটনাটি সত্য।ঘটনাটি ঘটার পর এলাকায় জানাজানি হওয়ার আগেই স্থানীয় প্রভাবশালী ব্যাক্তিরা ঘটনাটি ধামাচাপা দেয়ার চেষ্টা করে।পরে স্থানীয় মাতাব্বররা ঘরোয়াভাবে বসে বিচার করেন।বিচারে রায় হয় দেড় লাখ টাকা ও কয়টা জুতার বাড়ি।শিশুটির মা জানান,দেড় লাখ টাকা জরিমানা করলেও আমি পেয়েছি মাত্র ৯২ হাজার টাকা।বাকী টাকা নাকি পরে দিবে বলেছে তারা।

আরও পড়ুন

নাটোরে ৭ বছরের শিশু ধর্ষণের দায়ে আদালতের রায়ে যুবকের যাবজ্জীবন কারাদণ্ডাদেশ

নাটোরে ৭ বছরের শিশু ধর্ষণের দায়ে আদালতের রায়ে যুবকের যাবজ্জীবন কারাদণ্ডাদেশ

স্থানীয়রা জানান,ঘটনাটি ধামাচাপা দিতে সহযোগিতা করেছেন ও ধর্ষণের বিচার করেছেন ভুক্তভোগী শিশুটির প্রতিবেশী নুর ইসলাম,বিএনপির নামধারী নেতা ইউনুস আলী,আলম হোসেন,খোরশেদ আলম,আব্দুল মালেক মিয়া সহ প্রমূখ।


বিএনপির এক নামধারী নেতা বলেন,এটা এত বড় কোন বিষয় না যে এত বাড়াবাড়ি করতে হবে।তাই আপনারাও (সাংবাদিক) এটা নিয়ে আর বেশি বাড়াবাড়ি কইরেননা।


ভুক্তভোগী ওই শিশুটির মা আরো জানান,আমার স্বামী প্রবাসে থাকায় আমি অনেকটাই দুর্বল হয়ে পড়েছি।স্থানীয়রা বিষয়টি সুষ্ঠু একটি মীমাংসা করে দেবেন এমন আশ্বাসের কারনে কোথাও অভিযোগ করিনি।ঘটনার দীর্ঘদিন পর বিচার করে অভিযুক্ত ওই ব্যাক্তিকে জুতার বাড়ি ও দেড় লাখ টাকা জরিমানা করেন।পরে আমাকে মাত্র ৯২ হাজার টাকা দেয় এবং বাকী টাকা পরে দেবে বলে আশ্বস্ত করেন।


‎স্থানীয়রা আরো বলেন,অভিযুক্ত ধর্ষক সহ যারা তাকে বাচানোর জন্য সার্বিক সহযোগিতা করেছেন তাদেরকেও বিচারের আওতায় আনতে হবে। এইজন্য উপজেলা প্রশাসনের সুদৃষ্টি কামনা করছি। স্থানীয় ইউপি সদস্য সানোয়ার হোসেন জানান,ঘটনাটি আমি পরস্পর শুনেছি।পরে শুনলাম ওরা নিজেরাই আপোষ মীমাংসা করেছে। মির্জাপুর থানার তদন্ত কর্মকর্তা সালাহ উদ্দিন বলেন,এ বিষয়ে আমার জানা নেই।অভিযোগ পেলে আইন অনুযায়ী ব্যাবস্থা গ্রহণ করব।

মন্তব্য করুন ( 0 )

মন্তব্য করার জন্য লগইন করুন!

আরও খবর দেখুন

টাঙ্গাইলের মির্জাপুরে শিশু ধর্ষণ, অর্থের বিনিময়ে ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা।

বিডিসিএন ২৪, নিজস্ব প্রতিনিধি

image

টাঙ্গাইল প্রতিনিধি।


ধর্ষনের মতো অপরাধ করেও পার পেয়ে যাচ্ছে ধর্ষকরা।অধিকাংশ ঘটনাই ধামাচাপা পরে যাচ্ছে কোন না কোন কারনে।কারনগুলোর মধ্যে অন্যতম প্রধান কারন হচ্ছে,স্থানীয় প্রভাবশালী ব্যাক্তিদের হস্তক্ষেপ,ধর্ষক প্রভাবশালী হওয়ায়,রাজনৈতিক দলের হস্তক্ষেপ,ভুক্তভোগীর দারিদ্রতা সহ নানান কারন। তাই আবারো শিশু ধর্ষণের ঘটনা ঘটেছে কিন্ত স্থানীয়রা অর্থের বিনিময়ে তা ধামাচাপা দিয়ে দিয়েছে।


‎এই ধরনের

ন্যাক্যারজনক ঘটনা ঘটেছে টাঙ্গাইলের মির্জাপুর উপজেলার আজগানা ইউনিয়নের কুড়িপাড়া এলাকায়।ভুক্তভোগী শিশু ওই এলাকার স্থানীয় বাসিন্দা।তার বয়স কেবল মাত্র ১০ বছর।শিশুটি কেবলই দ্বিতীয় শ্রেনীতে পড়েন।এরই মধ্যে ওই শিশুর উপর নজর পড়েছিল ওই এলাকার নওসের মিয়ার ছেলে ফিরোজ মিয়ার (৪৫)।ফিরুজ মিয়া পেশায় একজন সিএনজি চালক।ধর্ষণ করার পর থেকেই সে এলাকায় প্রকাশ্যেই ঘুরাফেরা করছে।সে মনেই করছেনা ধর্ষণ একটি মারাত্মক অপরাধ।‎


স্থানীয় ও ভুক্তভোগী ওই শিশুর মা জানান,ঘটনাটি ঘটেছে আজ থেকে প্রায় ২০-২২ দিন আগে।ঘটনাটি সত্য।ঘটনাটি ঘটার পর এলাকায় জানাজানি হওয়ার আগেই স্থানীয় প্রভাবশালী ব্যাক্তিরা ঘটনাটি ধামাচাপা দেয়ার চেষ্টা করে।পরে স্থানীয় মাতাব্বররা ঘরোয়াভাবে বসে বিচার করেন।বিচারে রায় হয় দেড় লাখ টাকা ও কয়টা জুতার